মামলায় ২ পুলিস আধিকারিককে দোষী সাব্যস্ত করে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা এবং ১৭ বছরের হাজতবাসের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টাকা না দিলে অনাদায়ে আরও ৬ মাস করে হাজতবাস। ৫ জনকে বেকসুর ঘোষণা করেছে আদালত।
২০০৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর রাওয়ালপিণ্ডিতে একটি পার্কে নির্বাচনী প্রচার সেরে বেরিয়ে আসার সময় বেনজিরকে গুলি করে হত্যা করে আততায়ীরা। এলাকায় বোমা বিস্ফোরণের শব্দও শোনা যায়। ২০১৩ সালে মামলার চার্জশিটে মোশারফের নাম দায়ের করা হয়। তার ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা উঠতেই দুবাইতে স্বেচ্ছা নির্বাসন নেন মুশারফ।
বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তায় রাওয়ালপিণ্ডির আদিয়ালা জেলে মামলার রায় শোনান বিচারক মুহাম্মদ আসগর খান। আট বিচারক এবং তিনটি আদালত ঘুরে অবশেষে বৃহস্পতিবার দীর্ঘ এক দশক ধরে অনেক টালবাহানার শেষে রায় শোনানো হয়। বুধবার দু’পক্ষের আইনজীবী তাদের প্রশ্ন শেষ করেন।
সংবাদ মাধ্যম ডনের খবর অনুযায়ী, মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত তেহরিক–ই–তালিবান পাকিস্তানের পাঁচ সদস্যকেই অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছে বিশেষ সন্ত্রাসদমন আদালত।