এখন উপন্যাস লিখছে কম্পিউটার! তবে এ জন্য ঔপন্যাসিকদের ভয়ের কোনো কারণ নেই। ব্যবস্থাপনার কাজের চেয়ে সৃষ্টিশীল কাজে মানুষের মতো না হতে পারলেও বেশ প্রশংসার যোগ্য কম্পিউটারও। এগুলো আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের নমুনা প্রদর্শন করছে।
বর্তমানে একটি উপন্যাস লিখন প্রতিযোগিতার জন্য এমন কম্পিউটার প্রোগ্রাম বানানো হচ্ছে যেগুলো প্রত্যেক প্রতিযোগির পক্ষ থেকে উপন্যাস লিখবে। আমেরিকায় নভেম্বর মাসটি হলো ‘ন্যাশনাল নভেল রাইটিং মানথ’। ৫০ হাজার শব্দের একটি বই এই এক মাসের মধ্যে লিখে ফেলতে হবে। ডেভেলপার এবং শিল্পী দারিয়ুস কাজেমি এই গোটা কাজটি কোডের মাধ্যমে করতে আগ্রহী। তিনি এই কম্পিউটারাইডজ উপন্যাস লেখার পেছনে লেগে রয়েছেন।
২০০৮ সালে প্রথম কম্পিউটারের লিখা একটি লিখনি প্রকাশ করা হয় যার নাম ছিলো ‘ট্রু লাভ’। রাশিয়ার প্রকাশনা ‘এসপিবি’ এটি প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩২০ পাতার ওই উপন্যাসটি লিও তলস্তয়ের ‘অ্যানা কারেনিনা’ এর রূপান্তর। কিন্তু এর শব্দ প্রয়োগ করা হয়েছে জাপানি ঔপন্যাসিক হারুকি মুরাকামি এর স্টাইলে। বইটি বেশ হিট হয়েছে রাশিয়ান বই বিক্রেতাদের কাছে।
দুই বছর আগে বিবিসি জানায়, প্রফেসর ফিলিপ পারকার ইনসিড বিজনেস স্কুলে একটি সফটওয়্যার বানিয়েছেন তা ২ লাখ বই রাখতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো এসব বই কি মানুষদের আসলে বোকা বানাচ্ছে? কারণ মেশিন কি চিন্তা করতে পারে? তবে কিছু নমুনা তো দেখা যাচ্ছেই যা কম্পিউটার করতে পারে। আবার কোনটি কম্পিউটারের লিখা এবং কোনটি মানুষের- তা বুঝতে পারাটাও একটি বিষয়। আসলে মানুষ যেভাবে শব্দ ও বাক্য প্রয়োগ করতে পারে সেখানে কম্পিউটারের বাক্য প্রয়োগের মতো অ্যালগোরিদম তৈরি করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। তবে এ নিয়ে গবেষণা চলছে বিস্তর।
২০১৩ সালকে কম্পিউটারের লেখা উপন্যাসের যুগ বলা যেতে পারে। ওই বছর ‘ওয়ার্ল্ড ক্লক’ ছিলো কম্পিউটারে লিখা বইয়ের হিট। এখন এ বছরের কম্পিউটারের লিখা বই নিয়ে বেশ সময় কাটাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার
বর্তমানে একটি উপন্যাস লিখন প্রতিযোগিতার জন্য এমন কম্পিউটার প্রোগ্রাম বানানো হচ্ছে যেগুলো প্রত্যেক প্রতিযোগির পক্ষ থেকে উপন্যাস লিখবে। আমেরিকায় নভেম্বর মাসটি হলো ‘ন্যাশনাল নভেল রাইটিং মানথ’। ৫০ হাজার শব্দের একটি বই এই এক মাসের মধ্যে লিখে ফেলতে হবে। ডেভেলপার এবং শিল্পী দারিয়ুস কাজেমি এই গোটা কাজটি কোডের মাধ্যমে করতে আগ্রহী। তিনি এই কম্পিউটারাইডজ উপন্যাস লেখার পেছনে লেগে রয়েছেন।
২০০৮ সালে প্রথম কম্পিউটারের লিখা একটি লিখনি প্রকাশ করা হয় যার নাম ছিলো ‘ট্রু লাভ’। রাশিয়ার প্রকাশনা ‘এসপিবি’ এটি প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩২০ পাতার ওই উপন্যাসটি লিও তলস্তয়ের ‘অ্যানা কারেনিনা’ এর রূপান্তর। কিন্তু এর শব্দ প্রয়োগ করা হয়েছে জাপানি ঔপন্যাসিক হারুকি মুরাকামি এর স্টাইলে। বইটি বেশ হিট হয়েছে রাশিয়ান বই বিক্রেতাদের কাছে।
দুই বছর আগে বিবিসি জানায়, প্রফেসর ফিলিপ পারকার ইনসিড বিজনেস স্কুলে একটি সফটওয়্যার বানিয়েছেন তা ২ লাখ বই রাখতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো এসব বই কি মানুষদের আসলে বোকা বানাচ্ছে? কারণ মেশিন কি চিন্তা করতে পারে? তবে কিছু নমুনা তো দেখা যাচ্ছেই যা কম্পিউটার করতে পারে। আবার কোনটি কম্পিউটারের লিখা এবং কোনটি মানুষের- তা বুঝতে পারাটাও একটি বিষয়। আসলে মানুষ যেভাবে শব্দ ও বাক্য প্রয়োগ করতে পারে সেখানে কম্পিউটারের বাক্য প্রয়োগের মতো অ্যালগোরিদম তৈরি করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। তবে এ নিয়ে গবেষণা চলছে বিস্তর।
২০১৩ সালকে কম্পিউটারের লেখা উপন্যাসের যুগ বলা যেতে পারে। ওই বছর ‘ওয়ার্ল্ড ক্লক’ ছিলো কম্পিউটারে লিখা বইয়ের হিট। এখন এ বছরের কম্পিউটারের লিখা বই নিয়ে বেশ সময় কাটাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার