আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, হত্যা নির্যাতন এবং শত ষড়যন্ত্র করেও আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করা যাবেনা। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয় আওয়ামী লীগ একটি অনুভুতি। এ দলের উপর অত্যাচার, নির্যাতন, জাতির পিতাকে হত্যা করাসহ সারাদেশে নেতা কর্মিদের হত্যা নির্যাতন করা হয়েছে। তার পরও এ দলকে দমিয়ে রাখা যায়নি। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আজ কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। শহরের এনএস রোডে অবস্থিত ইসলামিয়া কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জুলফিকার আলী আরজু। সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ। বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক এমপি, খালেদ মাহমুদ চেীধুরী এমপি, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, বেগম মন্নুজান সুফিয়ান প্রমুখ।জাতীয় পতাকা উত্তেলনের মধ্যে দিয়ে দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্ধোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সৈয়দ আশরাফ। এরপর কুষ্টিয়া ঐতিহ্যবাহী বাউল সম্রাট লালন শাহের সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে প্রধান অতিথি ও আমন্ত্রিত অতিথিদের বরণ করে নেওয়া হয । পরে স্থানীয় নেতৃবৃন্দদের ব্ক্তব্য পর্ব শুরু হয়। সৈয়দ আশরাফ বলেন, যারা রাজনীতি করেন তারাই এমপি, উপজেলাচেয়ারম্যান হবেন। এটাই স্বাভাবিক। এখানে কোন বাহিনী, ব্যবসায়ী, ঠিকাদার, অবসরপ্রাপ্ত আমলা এমন ব্যক্তিদের রাজনীতিতে মাথা না গলানোই ভালো।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন কোনো অন্যায়কারীকে তিনি ছাড় দিতে রাজি না। তিনি আরো বলেন, লতিফ সিদ্দিকী যখন ধর্ম নিয়ে ও পবিত্র হজ নিয়ে মন্তব্য করে মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা তখন লন্ডনে ছিলেন। দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের জরুরি বৈঠক ডেকে লতিফ সিদ্দিকীকে দলের শীর্ষ পদ থেকে অব্যাহতি এবং প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার করে প্রমাণ করেছেন তিনি এ দেশের সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন কোনো অন্যায়কারীকে তিনি ছাড় দিতে রাজি না। তিনি আরো বলেন, লতিফ সিদ্দিকী যখন ধর্ম নিয়ে ও পবিত্র হজ নিয়ে মন্তব্য করে মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা তখন লন্ডনে ছিলেন। দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের জরুরি বৈঠক ডেকে লতিফ সিদ্দিকীকে দলের শীর্ষ পদ থেকে অব্যাহতি এবং প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার করে প্রমাণ করেছেন তিনি এ দেশের সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।