পরিবার ও জেলা বিএনপির সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার জয়পুরহাট জেলা জজ আদালত থেকে নাশকতার একটি মামলায় জামিন পান আবদুল গফুর। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে জয়পুরহাট জেলা কারাগার থেকে বের হওয়ার পর একটি মাইক্রোবাসে করে জেলা কারাগারের ফটক থেকে কে বা কারা তাঁকে তুলে নিয়ে যায়।
আবদুল গফুরের স্ত্রী শাহিদা খানম গতকাল শুক্রবার দুপুরে মুঠোফোনে বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল সাতটার দিকে আরও ৮-১০ জন জামিনপ্রাপ্ত আসামির সঙ্গে তাঁর স্বামীও কারাগার থেকে বের হন। তিনি ওই দিন সকালে জেলগেটের বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। জামিন পাওয়া অন্যরা তাঁকে এসে বলেছেন, একটি মাইক্রোবাসে করে গফুরকে কয়েকজন লোক তুলে নিয়ে গেল। তিনি আরও বলেন, তাঁর সামনে দিয়ে ঢাকা মেট্রো চ-১১-৫৩ ৮৮ নম্বরের মাইক্রোবাস চলে যায়। তাঁরা পুলিশ, র্যাব সব জায়গায় খোঁজ করেছেন। কেউ কিছু বলতে পারেনি।
জয়পুরহাটের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. রশীদুল হাসান মুঠোফোনে বলেন, গফুরের পরিবার দেখা করেছেন। পুলিশ তাঁকে খুঁজে বের করার সর্বাত্মক চেষ্টা করছে।