বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২ মে ওই ছাত্রী উপাচার্যের কাছে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগে বলা হয়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মিনহাজ উদ্দিন তাঁকে ধর্ষণ করেন। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওই দিনই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা ছিল। তবে ১১ মে তদন্ত কমিটির পক্ষ থেকেই ওই কমিটিকে পুনর্গঠনের সুপারিশ করা হয়।
ধর্ষণের শিকার ছাত্রী বলেন, ‘আমি ধর্ষণের অভিযোগে প্রথমে বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে উপাচার্যের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছিলাম। এরপর ওই শিক্ষক আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেন। তিনি আমার দূরসম্পর্কের আত্মীয়। আত্মীয়দের মাধ্যমে তিনি আমাকে বলেন, তোমার অভিযোগে আমার কিছু হবে না। টাকা খরচ করে আমি সব ঠিক করে নেব। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের ওপর আস্থা না রেখে নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে থানায় মামলা করি। আমি এখনো নিজেকে নিরাপদ মনে করি না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হুমায়ুন কবীর বলেন, আমরা মিনহাজ উদ্দিনের সাময়িক বরখাস্তের চিঠি পাঠিয়েছি। তদন্ত কমিটি পুনর্গঠনের কাজ চলছে।