সোলায়মান সাব্বির; সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা নামে পরিচিত আমাদের মাতৃভুমি বাংলাদেশ।আমাদের এই মাতৃভূমি বাংলাদেশের অপরূপ দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়েছেন অনেক কবি,সাহিত্যিক ও মনিষীগন।তারা বাংলার রুপ দেখে মুগ্ধ হয়েছেন বার বার।কেউবা আবার প্রেমে পড়েছেন বাংলার গাছগাছালিতে থাকা কিচিরমিচির করা পাখিদের।
কেউ চেয়েছেন অবারিত ধারায় হাটতে সবুজের ফাকে আঁকাবাঁকা মেঠোপথে।কেউ চেয়েছেন বাংলার রুপালী ধানখেতে মধুর হাওয়ায় দোল খেতে।কেউ আবার খরস্রোতা নদীর শান্ত হয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখে অবাক হয়েছেন।কবি বজলুর রশিদ বাংলার রুপে মুগ্ধ হয়ে বলেছিলেন “আমার দেশ তারে কত ভালোবাসি,,,সবুজ ঘাসের বুকে শেফালির হাসি “। তিনি বাংলার সবুজ ঘাসের প্রেমে পড়েছিলেন।অন্যদিকে বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক মাইকেল মধুসূদন দত্ত সুদুর ফ্রান্সে থেকেও বাংলার মাটিতে অতিবাহিত কথা তার স্মৃতিময় পদচারনা ভুলতে পারেননি।তিনি বার বার ফিরে আসতে চেয়েছেন কপোতাক্ষ নদের তীরে।বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার জীবনাবসানের সময় বলে গিয়েছিলেন “আমি ধন্য আমি বাংলার মাটিতে জন্মেছি এবং আমার সাহিত্যের অনুপ্রেরণা বাংলার রুপের এই অপার লীলাভূমি।
শুধুমাত্র কবি, সাহিত্যিক ও গুনীজন নয় বাংলার রুপকে আকৃষ্ট করেছে বিদেশী পর্যটক ও দার্শনিকদের।বাংলার গ্রামীন জনপদে কাদামাখা গায়ে জীবন অতিবাহিত করতে চেয়েছেন অনেকেই।বাংলার রুপে মুগ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে সকল দেশের রাণী আখ্যায়িত করা হয়েছে।
বাংলার এই অপার সৌন্দর্য জাতি সবসময়ই দেখতে চায় এবং সকলের নিকট এই বাংলার অবিরাম সৌন্দর্য উপস্থাপন করা বাঙালি জাতির উপর বর্তায়।বাঙালি জাতি বাংলার অপরূপ সৌন্দর্যের মধ্যে হারিয়ে যেতে চায় সর্বদাই।