সিলেট প্রতিনিধি :: ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে তৎকালীন সিলেট তিব্বিয়া কলেজে শিক্ষক/চিকিৎসক স্বপ্লতার কারণে একাডেমিক কাউন্সিল ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আদেশ মোতাবেক অস্থায়ী শিক্ষক ও চিকিৎসক দিয়ে পরিচালিত হয়ে আসছিল।
গত ২৪ জানুয়ারী কলেজের ১৪ জন প্রভাষক-মেডিকেল অফিসারদের বাতিল করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রণালয়ের দেওয়া আদেশ স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও আবু তাহের মো: সাইফুর রহমানের বেঞ্চ এই স্থগিত আদেশ দেন।
এর পূর্বে ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর স্বাস্থা ও পরিবার কল্যান মন্ত্রণালয়ের জনস্বাস্থা-১ শাখার উপ-সচিব গৌতম কুমার এক আদেশে সিলেট সরকারী ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল ও হাসপাতালে কর্মরত অস্থায়ী নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বাতিল করা হয়।
এই আদেশের বিরুদ্ধে কলেজের সার্জারি বিভাগের প্রভাষক ডা: আক্তার হোসেন ও এ্যানাটমি বিভাগের প্রভাষক ডা: জামাল হোসেন অস্থায়ী শিক্ষকদের পক্ষে পৃথক পৃথক রিট দায়ের করলে গত ২৪ জানুয়ারী রিট পিটিশনগুলো শোনানি শেষে বাতিল আদেশ স্থগিত করেন হাইকোর্ট।
শুনানীতে আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন উচ্চ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী এ.এস.এম. মোবিন ও সৈয়দ ফজলে এলাহী অভি।
নামকরণ ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তির প্রক্রিয়ার সাথে সাথে অস্থায়ী শিক্ষক/ চিকিৎসকদের বাতিল করা হয়।