ঢাকা; বর্ষীয়ান রাজনীতিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে তাঁর প্রতি সর্বসম্মত শোক জানালো জাতীয় সংসদ। শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে দেশ একজন বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও সংগ্রামী পার্লামেন্টারিয়ান ও রাজনীতিককে হারালো।
তিনি আজীবন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। বহু গুণে গুনান্বিত এই পার্লামেন্টারিয়ান যে কোন বিষয়ে তাৎক্ষনিক যুক্ত ও রেফারেন্স দিয়ে কথা বলতে পারতেন। অনেক কঠিন বিষয়ও হাস্যরসের মাধ্যমে সবার সামনে প্রাঞ্জলভাবে তুলে ধরতে পারতেন। জনগণকে আকর্ষণ করার এক চমৎকার ক্ষমতা ছিল এই রাজনীতিকের। গণপরিষদেও একজন বিরোধী দলের নেতা হিসেবে তিনি ছিলেন একাই একশ’। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সত্তর সালের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিদের মধ্যে আর মাত্র ৬ জন বেঁচে আছেন। আর কেউ নেই।
রোববার সংসদ অধিবেশনে বর্ষীয়ান রাজনীতিক ও প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে উত্থাপিত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। আলোচনা শেষে শোক প্রস্তাবটি ভোটে দিলে তা সর্বসম্মতক্রমে গৃহীত হয়। এরপর সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এমপিরা নিজ নিজ আসনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। শোক প্রস্তাব গ্রহণ শেষে সাংবিধানিক রেওয়াজ অনুযায়ী দিনের অন্যান্য কার্যসূচি স্থগিত রেখে সংসদ অধিবেশন সোমবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করেন স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। অধিবেশনের শুরুতেই শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। ওই প্রস্তাবের ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও আলোচনায় অংশ নেন বিরোধী দলের নেতা বেগম রওশন এরশাদ, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, ডেপুটি স্পীকার ফজলে রাব্বি মিয়া, চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, সরকারি দলের ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর, ড. আবদুর রাজ্জাক, হুইপ মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, সাবেক ডেপুটি স্পীকার শওকত আলী, সাবেক চিফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, আবদুল মতিন খসরু, অধ্যাপক আলী আশরাফ, মৃণাল কান্তি দাস, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মুহিবুর রহমান মানিক, আবদুল মজিদ খান, আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, জাসদের মইন উদ্দীন খান বাদল, জাতীয় পার্টির জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, এবিএম রুহুল আমীন হাওলাদার, জিয়াউল হক মৃধা ও পীর ফজলুর রহমান। শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মানুষ মরণশীল। জন্মালে মরতেই হবে। তবে মানুষ চলে যায়, রেখেন যায় তাঁর কীর্তি ও কথাগুলো। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সঙ্গে নিয়ে আমরা অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। তিনি আজীবন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। আনেক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আজ একটা পর্যায়ে আমরা আনতে পেরেছি। জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত করেছি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরতে গিয়ে সংসদ নেতা বলেন, রাজনৈতিক জীবনে অনেক জেল-জুলুম সহ্য করতে হয়েছে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে। জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন জারির পর সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে গ্রেফতারের জন্য তাঁর বাসায় যায়। তখন বুট পায়ে সৈন্যদের দেখে এবং পিতাকে নির্যাতনের শিকার দেখে সহ্য করতে পারেনি তাঁর ১০ বছরের পুত্র সৌমেন। মানসিকভাবে অসুস্থ্য হওয়ায় সৌমেনকে দীর্ঘদিন কানাডায় চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ্য করে তোলা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক জীবনে অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়েই আমাদের চলতে হয়েছে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ বর্তমানে এখানে থাকা অনেক মন্ত্রী-নেতাও আহত হন। কিন্তু হামলার পর সংসদে আমাদের একটি কথাও বলতে দেয়া হয়নি। বরং প্রধানমন্ত্রী হয়ে সংসদে খালেদা জিয়া যখন বলেন আমি নাকি ভ্যানিটি ব্যাগে গ্রেনেড নিয়ে হামলা করেছি, তখন বিএনপির নেতারা হাততালিও দিয়েছেন। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৭৫ পরবর্তী ক্ষমতা দখলকারী সামরিক স্বৈরাচাররা বারবার সঙ্গীনের খোঁচায় পবিত্র সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি-আদর্শ বাদ দেয়া হয়েছিল। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনর্প্রতিষ্ঠিত করেছি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জাগ্রত করেছি। সেই সংগ্রাম ও কর্মকান্ডেও আমাদের অন্যতম সাথী ছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। গণ পরিষদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ভূমিকার কথা তুলে ধরতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জনগণকে আকর্ষণ করার এক চমৎকার গুণ ছিল সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের। গণ পরিষদে সংবিধান রচনার সময় অনেক তর্ক-বিতর্ক হয়েছে। তখন বিরোধী দলের সদস্য হিসেবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ভূমিকা ছিল ‘একাই একশ’। বঙ্গবন্ধু তাঁকে সবসময়ই উৎসাহিত দিতেন। বারবার বলতে দিতে দিতেই বঙ্গবন্ধু মনে হয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সৃষ্টি করে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সত্তরের নির্বাচনে নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিরা একে একে সবাই চলে যাচ্ছেন। এখন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, ইমাজ উদ্দিন প্রমাণিক, রাজিউদ্দিন রাজু এই ৬ জন মাত্র রয়েছেন এই সংসদে। সবাই হারিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু নতুন প্রজন্মের যারা সংসদ সদস্য হয়ে কাজ করছেন, তাঁদেরকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলার উপযোগী করেই নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।
রোববার সংসদ অধিবেশনে বর্ষীয়ান রাজনীতিক ও প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে উত্থাপিত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। আলোচনা শেষে শোক প্রস্তাবটি ভোটে দিলে তা সর্বসম্মতক্রমে গৃহীত হয়। এরপর সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এমপিরা নিজ নিজ আসনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। শোক প্রস্তাব গ্রহণ শেষে সাংবিধানিক রেওয়াজ অনুযায়ী দিনের অন্যান্য কার্যসূচি স্থগিত রেখে সংসদ অধিবেশন সোমবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করেন স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। অধিবেশনের শুরুতেই শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। ওই প্রস্তাবের ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও আলোচনায় অংশ নেন বিরোধী দলের নেতা বেগম রওশন এরশাদ, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, ডেপুটি স্পীকার ফজলে রাব্বি মিয়া, চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, সরকারি দলের ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর, ড. আবদুর রাজ্জাক, হুইপ মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, সাবেক ডেপুটি স্পীকার শওকত আলী, সাবেক চিফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, আবদুল মতিন খসরু, অধ্যাপক আলী আশরাফ, মৃণাল কান্তি দাস, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মুহিবুর রহমান মানিক, আবদুল মজিদ খান, আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, জাসদের মইন উদ্দীন খান বাদল, জাতীয় পার্টির জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, এবিএম রুহুল আমীন হাওলাদার, জিয়াউল হক মৃধা ও পীর ফজলুর রহমান। শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মানুষ মরণশীল। জন্মালে মরতেই হবে। তবে মানুষ চলে যায়, রেখেন যায় তাঁর কীর্তি ও কথাগুলো। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সঙ্গে নিয়ে আমরা অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। তিনি আজীবন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। আনেক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আজ একটা পর্যায়ে আমরা আনতে পেরেছি। জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত করেছি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরতে গিয়ে সংসদ নেতা বলেন, রাজনৈতিক জীবনে অনেক জেল-জুলুম সহ্য করতে হয়েছে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে। জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন জারির পর সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে গ্রেফতারের জন্য তাঁর বাসায় যায়। তখন বুট পায়ে সৈন্যদের দেখে এবং পিতাকে নির্যাতনের শিকার দেখে সহ্য করতে পারেনি তাঁর ১০ বছরের পুত্র সৌমেন। মানসিকভাবে অসুস্থ্য হওয়ায় সৌমেনকে দীর্ঘদিন কানাডায় চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ্য করে তোলা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক জীবনে অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়েই আমাদের চলতে হয়েছে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ বর্তমানে এখানে থাকা অনেক মন্ত্রী-নেতাও আহত হন। কিন্তু হামলার পর সংসদে আমাদের একটি কথাও বলতে দেয়া হয়নি। বরং প্রধানমন্ত্রী হয়ে সংসদে খালেদা জিয়া যখন বলেন আমি নাকি ভ্যানিটি ব্যাগে গ্রেনেড নিয়ে হামলা করেছি, তখন বিএনপির নেতারা হাততালিও দিয়েছেন। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৭৫ পরবর্তী ক্ষমতা দখলকারী সামরিক স্বৈরাচাররা বারবার সঙ্গীনের খোঁচায় পবিত্র সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি-আদর্শ বাদ দেয়া হয়েছিল। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনর্প্রতিষ্ঠিত করেছি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জাগ্রত করেছি। সেই সংগ্রাম ও কর্মকান্ডেও আমাদের অন্যতম সাথী ছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। গণ পরিষদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ভূমিকার কথা তুলে ধরতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জনগণকে আকর্ষণ করার এক চমৎকার গুণ ছিল সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের। গণ পরিষদে সংবিধান রচনার সময় অনেক তর্ক-বিতর্ক হয়েছে। তখন বিরোধী দলের সদস্য হিসেবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ভূমিকা ছিল ‘একাই একশ’। বঙ্গবন্ধু তাঁকে সবসময়ই উৎসাহিত দিতেন। বারবার বলতে দিতে দিতেই বঙ্গবন্ধু মনে হয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সৃষ্টি করে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সত্তরের নির্বাচনে নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিরা একে একে সবাই চলে যাচ্ছেন। এখন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, ইমাজ উদ্দিন প্রমাণিক, রাজিউদ্দিন রাজু এই ৬ জন মাত্র রয়েছেন এই সংসদে। সবাই হারিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু নতুন প্রজন্মের যারা সংসদ সদস্য হয়ে কাজ করছেন, তাঁদেরকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলার উপযোগী করেই নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।