ঢাকা; কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় নজরদারির মধ্যে পড়ছেন ৪ কোটি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক। গত ১১ই জানুয়ারি মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরপরই বিরূপ প্রভাব পড়ে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনার কড়া সমালোচনা করা হয়েছে। সংগঠনটি জানিয়েছে, গ্রাহকদের ওপর নজরদারি আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে তা যথাযথ হয়নি। কারণ, একজন গ্রাহক ইচ্ছা করলেই টাকা হুন্ডি বা পাচার করতে পারে না। তার জন্য এজেন্টের সহযোগিতা প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত গ্রাহকের ওপর নির্দেশনা প্রদান না করে মোবাইল ব্যাংকিং করে যেসব প্রতিষ্ঠান ও এজেন্ট তাদের ওপর নজরদারি বৃদ্ধি করা। এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যক্তি হিসেবে দিনে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা ও মাসে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জমা দেয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে দিনে সর্বোচ্চ দুবার ও মাসে ২০ বার টাকা জমা দেয়া যাবে। তবে পাঁচ হাজার টাকার বেশি টাকা জমা বা উত্তোলনে গ্রাহকের পরিচয়পত্র বা স্মার্টকার্ডের ফটোকপি প্রদর্শন করতে হবে এবং এজেন্টকে পরিচয়পত্র নম্বর লিপিবদ্ধ করতে হবে। পাশাপাশি নগদ অর্থ উত্তোলনের সীমা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। নতুন নির্দেশনায় দিনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা ও মাসে ৫০ হাজার টাকা উত্তোলনের সুযোগ রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দিনে সর্বোচ্চ দুবারে ও মাসে ১০ বার অর্থ উত্তোলনের সুযোগ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি একটি হিসেবে অর্থ জমার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাঁচ হাজার টাকার বেশি অর্থ উত্তোলন করা যাবে না বলে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মোবাইল ব্যাংকিং একটি দ্রুত বিকাশমান সেবা, যা অল্প সময়ে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মধ্যে বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যক্তি এ সেবাটি অপব্যবহার করছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে, যা দেশ ও জাতির জন্য ক্ষতিকর। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে তাদের গ্রাহক রয়েছে ৩ কোটি ৯৬ লাখ। এর বাইরে এজেন্ট রয়েছে ৬ লক্ষাধিক। সবচেয়ে বেশি এজেন্ট ১ লাখ ৬৫ হাজার বিকাশের।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা প্রসঙ্গে বিকাশের মুখপাত্র জাহেদুল ইসলাম মানবজমিনকে বলেন, নতুন নির্দেশনা পেয়েছি। মোবাইল ব্যাংকিং গ্রাহকদের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে কীভাবে শর্ত বাস্তবায়ন করা যায় তা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। এদিকে সংশ্লিষ্টরা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা জারির ১০ দিন পার হলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন করা হয়নি। ব্যাংকের পক্ষ থেকেও কোনো তাগাদা দেয়া হয়নি। তারা জানান, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। এতে গ্রাহকদের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, গ্রাহক ভোগান্তির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ নিয়ে শিগগিরই হয়তো নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস চালু হওয়ার ফলে ই-কমার্সসহ নানা ধরনের ব্যবসা বেড়েছে। অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যেমন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের ব্যবসায়িক লেনদেন সম্পন্ন করছে তেমনি অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান তাদের সরবরাহকারীদের পাওনা পরিশোধ থেকে শুরু করে কর্মীদের বেতনও দিচ্ছে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্যবহার করে। যানবাহনের টিকিট ক্রয়, হাসপাতালের বিল পরিশোধ, মোবাইলের এয়ারটাইম কেনাসহ অনেক কিছুই করা যাচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিংকে কেন্দ্র করে। ফলে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসকে কেন্দ্র করে এক ধরনের ডিজিটাল অর্থনৈতিক ইকো-সিস্টেম গড়ে উঠেছে। তাই এই খাতের বিকাশে কোনো ধরনের বাধা সষ্টি হলে তা এই ইকো-সিস্টেমকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এদিকে এসব প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইড লাইনে বলা আছে লেনদেন হবে গ্রাহক থেকে গ্রাহক। বাস্তবে লেনদেন হচ্ছে প্রায় ৯০ ভাগই এজেন্ট থেকে এজেন্ট। কোনো নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে যত্রতত্রভাবে এজেন্ট নিয়োগ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রায় ৬ লাখ ৭৫ হাজার এজেন্ট রয়েছে। এই বিপুলসংখ্যক এজেন্টদের নজরদারি করার কোনো সংস্থা তৈরি হয়নি। যার ফলে গ্রাহকরা একদিকে যেমন এই এজেন্টদের মাধ্যমে প্রতারিত হচ্ছেন তেমনি অর্থ পাচার ও হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেন হচ্ছে। তিনি বলেন, মোবাইল নেটওয়ার্ক আমাদের দেশের অভ্যন্তরে দুর্বল হলেও দেশের সীমার ওপারেও নেটওয়ার্ক সচল থাকার ফলে দুর্বৃত্তকারীরা সীমানার ওপারেও অবাধে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব বিষয় বাংলাদেশ ব্যাংক তদারকি না করে গ্রাহকদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ফলে যে কড়াকড়ি আরোপ করেছেন তা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, এসব নির্দেশনার ফলে কোনো লাভ হবে বলে আমাদের কাছে মনে হয় না। কারণ, যেখানে এজেন্ট টু এজেন্ট লেনদেনের ব্যাপারে কোনো দিকনির্দেশনা দেয়া হয়নি। এখানে লেনদেনের সময় গ্রাহকের আইডি কার্ড বা স্মার্ট কার্ডের ফটোকপি স্বাক্ষর ও টিপ সহি রাখতে বলা হয়েছে। যেসব এজেন্ট এসব নির্দেশনা মানবে না, তাদের এজেন্ট বাতিল করা হবে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হলে মাঠপর্যায়ে কঠোর পর্যবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসব এজেন্ট পর্যবেক্ষণের জন্য সত্যিকার অর্থেই কোনো সক্ষমতা আছে কি? মুঠোফোন গ্রাহকরা ইতিমধ্যে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে তাদের সিম নিবন্ধন করেছেন। ফলে তাদের মুঠোফোন নম্বরই একটি আইডি কার্ড বলে আমরা মনে করি। সুবিধাবঞ্চিতদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির দুয়ার খুলে দিতে ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ সেবা দিচ্ছে। ডাচ-বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করলেও এখন সবচেয়ে এগিয়ে আছে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। মোট লেনদেনের ৫৫ দশমিক ১১ শতাংশ হয় বিকাশের মাধ্যমে। আর ডাচ-বাংলার ৩৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং অন্যান্য ব্যাংকের সর্বমোট ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ মার্কেট শেয়ার রয়েছে। বর্তমানে দেশে ১৯টি ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন রয়েছে। তবে এর মধ্যে ১৭টি ব্যাংক এ সেবা চালু করেছে। আর আগে অনুমোদন নিয়েও সেবাটি বন্ধ করে দেয় প্রিমিয়ার ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা প্রসঙ্গে বিকাশের মুখপাত্র জাহেদুল ইসলাম মানবজমিনকে বলেন, নতুন নির্দেশনা পেয়েছি। মোবাইল ব্যাংকিং গ্রাহকদের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে কীভাবে শর্ত বাস্তবায়ন করা যায় তা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। এদিকে সংশ্লিষ্টরা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা জারির ১০ দিন পার হলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন করা হয়নি। ব্যাংকের পক্ষ থেকেও কোনো তাগাদা দেয়া হয়নি। তারা জানান, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। এতে গ্রাহকদের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, গ্রাহক ভোগান্তির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ নিয়ে শিগগিরই হয়তো নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস চালু হওয়ার ফলে ই-কমার্সসহ নানা ধরনের ব্যবসা বেড়েছে। অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যেমন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের ব্যবসায়িক লেনদেন সম্পন্ন করছে তেমনি অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান তাদের সরবরাহকারীদের পাওনা পরিশোধ থেকে শুরু করে কর্মীদের বেতনও দিচ্ছে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্যবহার করে। যানবাহনের টিকিট ক্রয়, হাসপাতালের বিল পরিশোধ, মোবাইলের এয়ারটাইম কেনাসহ অনেক কিছুই করা যাচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিংকে কেন্দ্র করে। ফলে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসকে কেন্দ্র করে এক ধরনের ডিজিটাল অর্থনৈতিক ইকো-সিস্টেম গড়ে উঠেছে। তাই এই খাতের বিকাশে কোনো ধরনের বাধা সষ্টি হলে তা এই ইকো-সিস্টেমকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এদিকে এসব প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইড লাইনে বলা আছে লেনদেন হবে গ্রাহক থেকে গ্রাহক। বাস্তবে লেনদেন হচ্ছে প্রায় ৯০ ভাগই এজেন্ট থেকে এজেন্ট। কোনো নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে যত্রতত্রভাবে এজেন্ট নিয়োগ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রায় ৬ লাখ ৭৫ হাজার এজেন্ট রয়েছে। এই বিপুলসংখ্যক এজেন্টদের নজরদারি করার কোনো সংস্থা তৈরি হয়নি। যার ফলে গ্রাহকরা একদিকে যেমন এই এজেন্টদের মাধ্যমে প্রতারিত হচ্ছেন তেমনি অর্থ পাচার ও হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেন হচ্ছে। তিনি বলেন, মোবাইল নেটওয়ার্ক আমাদের দেশের অভ্যন্তরে দুর্বল হলেও দেশের সীমার ওপারেও নেটওয়ার্ক সচল থাকার ফলে দুর্বৃত্তকারীরা সীমানার ওপারেও অবাধে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব বিষয় বাংলাদেশ ব্যাংক তদারকি না করে গ্রাহকদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ফলে যে কড়াকড়ি আরোপ করেছেন তা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, এসব নির্দেশনার ফলে কোনো লাভ হবে বলে আমাদের কাছে মনে হয় না। কারণ, যেখানে এজেন্ট টু এজেন্ট লেনদেনের ব্যাপারে কোনো দিকনির্দেশনা দেয়া হয়নি। এখানে লেনদেনের সময় গ্রাহকের আইডি কার্ড বা স্মার্ট কার্ডের ফটোকপি স্বাক্ষর ও টিপ সহি রাখতে বলা হয়েছে। যেসব এজেন্ট এসব নির্দেশনা মানবে না, তাদের এজেন্ট বাতিল করা হবে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হলে মাঠপর্যায়ে কঠোর পর্যবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসব এজেন্ট পর্যবেক্ষণের জন্য সত্যিকার অর্থেই কোনো সক্ষমতা আছে কি? মুঠোফোন গ্রাহকরা ইতিমধ্যে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে তাদের সিম নিবন্ধন করেছেন। ফলে তাদের মুঠোফোন নম্বরই একটি আইডি কার্ড বলে আমরা মনে করি। সুবিধাবঞ্চিতদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির দুয়ার খুলে দিতে ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ সেবা দিচ্ছে। ডাচ-বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করলেও এখন সবচেয়ে এগিয়ে আছে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। মোট লেনদেনের ৫৫ দশমিক ১১ শতাংশ হয় বিকাশের মাধ্যমে। আর ডাচ-বাংলার ৩৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং অন্যান্য ব্যাংকের সর্বমোট ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ মার্কেট শেয়ার রয়েছে। বর্তমানে দেশে ১৯টি ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন রয়েছে। তবে এর মধ্যে ১৭টি ব্যাংক এ সেবা চালু করেছে। আর আগে অনুমোদন নিয়েও সেবাটি বন্ধ করে দেয় প্রিমিয়ার ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংক।