ঢাকা; দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিও হারলো বাংলাদেশ। মাউন্ট মনগানুাইতে বাংলাদেশ দলের সিনিয়র ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় জয়ের সুযোগ হাত ছাড়া করে টাইগাররা। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড করেছিল ১৯৫ রান ৭ উইকেট হারিয়ে। জবাবে ৩৬ রানে ইমরুল, তামিম ও সাকিবের মত সিনিয়র ক্রিকেটারা আউট হলে হাল ধরেছিলেন সাব্বির রহমান ও সৌম্য সরকার। কিন্তু এই দু’জনের জুটিতে দলের স্কোর বোর্ডে ১০৪ রান উঠলেও সেখান থেকে বাকি ৭টি উইকেট হারায় ৯১ রান যোগ করতে। ১১ বল বাকি থাকতেই অল আউট হয় বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সৌদি নিয়েছে ৩৬ রানে ৩ টি উইকেট।
দলীয় ৩৬ রানে ইমরুল কয়েস, তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসান আউট হলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বড় বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। সেখান থেকে সাব্বির রহমান ও সৌম্য সরকার চতুর্থ উইকেটে ৬৮ রানের জুটি গড়ে দলকে বিপদমুক্ত করেন। ক্রমাগত ব্যর্থ সৌম্য সরকারের ব্যাট দেখেছে রানের মুখ। আউট হলেও ২৬ বলে করেন ৩৯ রান। হাঁকান ৩টি চার ও ২টি ছয়ের মার। ১০.৫ ওভারে ১০৪ রানের সময় সৌম্য আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন। এরপর দলের টার্গেট থেকে ৭৮ রান দূরে ২ রানের জন্য ফিফটি বঞ্চিত হয়ে আউট হন সাব্বির রহমানও। তিনি করেন ৩১ বলে ৩টি করে চার ও ছয়ের মারে ৪৮ রান। ক্রিজে ছিলেন আগের ম্যাচে ফিফটি হাঁকানো মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও তরুণ মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। কিন্তু ১ রান করে আউট হন মোসাদ্দেক হোসেন। এরপর মাহমুদুল্লাহ চেষ্টা চালিয়ে যান নূরুল হাসানকে নিয়ে। তবে ১৯ রান করে মাহমুদুল্লাহ আউট হন। এবার আশা ছিলেন শুধু অধিনায়ক মাশরাফি। কিন্তু ১ রান করেই আউট হন তিনি। ১০ রান করে নূরুল হাসান ও রুবেল হোসেন আউট হলে নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার। ১৯৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ২ রানের সময় রানের খাতা না খুলেই সাজঘরে ফিরেছেন ইমরুল কায়েস। এরপর ১৩ রান করা তামিম ইকবালও রান আউটের শিকার হন। দুই ওপেনারকে হারিয়ে দলের বিপদ যখন ঘনীভূত। তখনই বিপদ আরও বাড়িয়ে ১ রান করে আউট হন বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান। বলতে গেলে দলের কোনো সিনিয়র ক্রিকেটারই ব্যাট হাতে ভূমিকা রাখতে পারেননি।
এর আগে মাউন্ট মনগানুইর বে ওভালে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে বড় লক্ষ্য দেয় নিউজিল্যান্ড। শূন্য রানে প্রথম উইকেট হারানের পর অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনকে ১২ রানে বিদায় করেন সাকিব আল হাসান। তখন নিউজিল্যান্ডের স্কোর বোর্ডে ৪২ রান। কিন্ত সেখান থেকে দলের হাল ধরেন কলিন মানরো। মাত্র ৫৪ বলে ১০১ রান করেন তিনি। তার সঙ্গে ধ্বংসাতœক ব্যাটিংয়ে যোগ দেন ব্রুস। ৩৯ বলে ৫৯ বল করে আউট হন তিনি। শেষের চার ব্যাটসম্যান দুই অংক ছুঁতে না পারলেও স্কোর বোর্ডে ২০ ওভারে যোগ হয় ৭ উইকেট হারিয়ে ১৯৫ রান।
দলীয় ৩৬ রানে ইমরুল কয়েস, তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসান আউট হলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বড় বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। সেখান থেকে সাব্বির রহমান ও সৌম্য সরকার চতুর্থ উইকেটে ৬৮ রানের জুটি গড়ে দলকে বিপদমুক্ত করেন। ক্রমাগত ব্যর্থ সৌম্য সরকারের ব্যাট দেখেছে রানের মুখ। আউট হলেও ২৬ বলে করেন ৩৯ রান। হাঁকান ৩টি চার ও ২টি ছয়ের মার। ১০.৫ ওভারে ১০৪ রানের সময় সৌম্য আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন। এরপর দলের টার্গেট থেকে ৭৮ রান দূরে ২ রানের জন্য ফিফটি বঞ্চিত হয়ে আউট হন সাব্বির রহমানও। তিনি করেন ৩১ বলে ৩টি করে চার ও ছয়ের মারে ৪৮ রান। ক্রিজে ছিলেন আগের ম্যাচে ফিফটি হাঁকানো মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও তরুণ মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। কিন্তু ১ রান করে আউট হন মোসাদ্দেক হোসেন। এরপর মাহমুদুল্লাহ চেষ্টা চালিয়ে যান নূরুল হাসানকে নিয়ে। তবে ১৯ রান করে মাহমুদুল্লাহ আউট হন। এবার আশা ছিলেন শুধু অধিনায়ক মাশরাফি। কিন্তু ১ রান করেই আউট হন তিনি। ১০ রান করে নূরুল হাসান ও রুবেল হোসেন আউট হলে নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার। ১৯৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ২ রানের সময় রানের খাতা না খুলেই সাজঘরে ফিরেছেন ইমরুল কায়েস। এরপর ১৩ রান করা তামিম ইকবালও রান আউটের শিকার হন। দুই ওপেনারকে হারিয়ে দলের বিপদ যখন ঘনীভূত। তখনই বিপদ আরও বাড়িয়ে ১ রান করে আউট হন বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান। বলতে গেলে দলের কোনো সিনিয়র ক্রিকেটারই ব্যাট হাতে ভূমিকা রাখতে পারেননি।
এর আগে মাউন্ট মনগানুইর বে ওভালে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে বড় লক্ষ্য দেয় নিউজিল্যান্ড। শূন্য রানে প্রথম উইকেট হারানের পর অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনকে ১২ রানে বিদায় করেন সাকিব আল হাসান। তখন নিউজিল্যান্ডের স্কোর বোর্ডে ৪২ রান। কিন্ত সেখান থেকে দলের হাল ধরেন কলিন মানরো। মাত্র ৫৪ বলে ১০১ রান করেন তিনি। তার সঙ্গে ধ্বংসাতœক ব্যাটিংয়ে যোগ দেন ব্রুস। ৩৯ বলে ৫৯ বল করে আউট হন তিনি। শেষের চার ব্যাটসম্যান দুই অংক ছুঁতে না পারলেও স্কোর বোর্ডে ২০ ওভারে যোগ হয় ৭ উইকেট হারিয়ে ১৯৫ রান।