২০১৫ সালের ২১ মে রাতে গারো ওই তরুণীকে মাইক্রোবাসে তুলে ধর্ষণ করা হয়। তরুণীটি যমুনা ফিউচার পার্কের একটি দোকানে কাজ করতেন। রাত নয়টার দিকে কাজ শেষে তিনি যমুনা ফিউচার পার্ক থেকে উত্তরার বাসায় যেতে বাসের জন্য একটি সিএনজি স্টেশনের কাছে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ওই সময় ছাই রঙের একটি মাইক্রোবাস তাঁর সামনে এসে থামে। মাইক্রোবাস থেকে দুই যুবক নেমে এসে অস্ত্র দেখিয়ে মুখ চেপে ধরে তাঁকে গাড়িতে তুলে নেয়। গাড়িতে তুলেই তাঁর মুখ ও হাত-পা বেঁধে ফেলে দুর্বৃত্তরা। এরপর গাড়িটি বিভিন্ন সড়কে ঘুরতে থাকে। গাড়ির ভেতরে চালকসহ পাঁচজন তাঁকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের সময়ও তাঁকে ধারালো অস্ত্র ঠেকিয়ে রাখা হয়। রাত পৌনে ১১টার দিকে উত্তরার জসীমউদ্দীন সড়কে তাঁকে নামিয়ে দিয়ে মাইক্রোবাসটি পালিয়ে যায়। ওই ঘটনায় ২২ মে ভাটারা থানায় মামলা করা হয়। ২৬ মে আসামি আশরাফ ও ২৭ মে জাহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গারো তরুণী ধর্ষণ মামলার ‘প্রধান আসামি’ গ্রেপ্তার
ঢাকা; রাজধানীতে মাইক্রোবাসে তুলে গারো তরুণীকে ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামি রুবেলকে (২৬) গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।