অলিম্পিকে যে মশাল হাতে নেবেন, সেটা তিন দিন আগেই জানা গিয়েছিল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগের দিন সেই সৌভাগ্য হলো নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদের। কাল শিখার যাত্রা শুরু হয় রিওর অলিম্পিক পল্লি থেকে। এর পর রিওর পশ্চিমের শহরতলি কাম্পো গ্রান্দেতে আসার পর সেটি হাতে নেন ড. ইউনূস। ২০০ মিটার পর্যন্ত দূরত্ব হেঁটেছেন সেই শিখা নিয়ে। রাস্তার দুই ধারে সার বেঁধে দাঁড়িয়েছিলেন অনেক দর্শক। তাদের দিকে হাত নেড়ে অভিবাদনও জানিয়েছেন ইউনূস। দুই পাশে নিরাপত্তারক্ষীরা অবশ্য সতর্ক ছিলেন, কোনো অনাহূত আগন্তুক যাতে ভেতরে ঢুকে না যায়। ইউনূসের এই মশাল হাতে নেওয়ার একটা ভিডিও পোস্ট করেছে রিও অলিম্পিকের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট।
এই মশায় ধীরে ধীরে অলিম্পিক স্টেডিয়ামের দিকে এগিয়ে চলেছে। শেষ মুহূর্তে মশাল দিয়ে স্টেডিয়ামের মূল বিশাল মশালটি প্রজ্বালন করা হবে। এর সঙ্গেই শুরু হবে এবারের অলিম্পিক। বাংলাদেশ সময় আগামীকাল ভোর ৫টায় শুরু হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।
মশাল হাতে নিলেন ড. ইউনূস
গ্রিসের অলিম্পিয়া শহর থেকে যাত্রা শুরু হয়েছিল গত ২১ এপ্রিল। এর পর অলিম্পিকের সেই মশাল ব্রাজিলের আসে গত মে মাসে। অবশেষে কাল সেই মশাল হাতে নিয়ে রিওর রাজপথ প্রদক্ষিণ করলেন ড. মুহম্মদ ইউনূস। প্রথমবারের মতো কোনো বাংলাদেশি পেলেন এই সম্মান।