নারী বিচারককে মোবাইলে এসএমএস’র মাধ্যমে আপত্তিকর ম্যাসেজ দেয়ার অভিযোগে আসামি রেজওয়ানুল হক রিপনকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে রায়ে আসামি রিপনকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হলে তাকে আরো ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। গতকাল ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম শামসুল আলম আসামির উপস্থিতিতে এ দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডিত রিপন রংপুরের বাগপুরের পশ্চিমপাড়া গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ট্রাইব্যুনালের পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) নজরুল ইসলাম শামীম। আসামিপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট অশোক কুমার বিশ্বাস।
মামলার বিবরণে জানা যায়, দণ্ডিত আসামি রিপন রংপুর আদালতে মশিউর রহমানসহ চারজনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেন। রিপন ওই মামলায় বাদী হলেও মশিউরের জামিনের জন্য ওই বিচারককে গত বছরের ১০ ও ১২ই মে কিছু মানহানিকর ও আপত্তিকর ম্যাসেজ পাঠান এবং জামিন দেয়ার জন্য প্ররোচনা দেন। এ ঘটনায় ওই বিচারক রংপুর কোতোয়ালি থানায় ১২ই মে একটি মামলা করেন। তদন্ত শেষে কোতোয়ালি থানার উপ-পরিদর্শক ফেরদৌস ওয়াহিদ একই বছরের ৩০শে জুন আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। গত বছরের ২৬শে অক্টোবর আসামি রেজওয়ানুল হক রিপনের বিরুদ্ধে আভিযোগ গঠন করেন আদালত। এ মামলা ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও যুক্তিতর্ক শেষে গতকাল রায় দেন ট্রাইব্যুনালের বিচারক।
মামলার বিবরণে জানা যায়, দণ্ডিত আসামি রিপন রংপুর আদালতে মশিউর রহমানসহ চারজনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেন। রিপন ওই মামলায় বাদী হলেও মশিউরের জামিনের জন্য ওই বিচারককে গত বছরের ১০ ও ১২ই মে কিছু মানহানিকর ও আপত্তিকর ম্যাসেজ পাঠান এবং জামিন দেয়ার জন্য প্ররোচনা দেন। এ ঘটনায় ওই বিচারক রংপুর কোতোয়ালি থানায় ১২ই মে একটি মামলা করেন। তদন্ত শেষে কোতোয়ালি থানার উপ-পরিদর্শক ফেরদৌস ওয়াহিদ একই বছরের ৩০শে জুন আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। গত বছরের ২৬শে অক্টোবর আসামি রেজওয়ানুল হক রিপনের বিরুদ্ধে আভিযোগ গঠন করেন আদালত। এ মামলা ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও যুক্তিতর্ক শেষে গতকাল রায় দেন ট্রাইব্যুনালের বিচারক।