আওয়ামী লীগ ছাড়া কোনো ডিজিটাল বাংলাদেশ থাকতো না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। গতকাল নিজের ফেসবুক পেইজে দেয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এই মন্তব্য করেন। ফেসবুক ওয়ালে তিনি লিখেন, বেশকিছু সময় হয়েছে যে আমি ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে লিখেছি। গত ৭ বছরে অসাধারণ কিছু অর্জন রয়েছে। আরো অনেক কিছু অর্জন হবার পথে। আমরা এরইমাঝে সরকারি কাজের জন্য ই-টেন্ডারিং এবং ই-ফাইলিং পদ্ধতির পরিচয় ঘটিয়েছি। ধীরে ধীরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এই পদ্ধতি অবলম্বন করবে। ই-টেন্ডারিং দুর্নীতি রোধ করবে কারণ, টেন্ডার জমা দিতে আর কোনো অফিসে যাবার প্রয়োজন হবে না। টেন্ডারগুলোও ইলেক্ট্রনিক্যালি প্রক্রিয়াজাত হবে, তাই এতে কারোর হস্তক্ষেপ করার সুযোগ থাকবে না।
ই-ফাইলিং সরকারের বিভিন্ন সংস্থায় ব্যবহার হবে, যেনো ফাইল দ্রুত প্রক্রিয়াজাত হয়। সংক্রিয়ভাবে ফাইলগুলো প্রক্রিয়াধীন হবার সময় পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে। সরকারি কর্মকর্তাদের এই ফাইল প্রক্রিয়াধীন হবার সময় বিবেচনায় পয়েন্ট দেয়া হবে এবং এই পয়েন্টগুলো তাদের অধিবৃত্তি এবং পদোন্নতি পেতে কাজে আসবে। তাই বিলম্ব না করার জন্য এটি তাদের অনুপ্রেরণা যোগাবে।
নাগরিকদের বিভিন্ন নিবন্ধন প্রক্রিয়া- যেমন জন্মনিবন্ধন, চালকের লাইসেন্স প্রভৃতি সব সনদ জাতীয় পরিচয়পত্রের সিস্টেমে সংযুক্ত হচ্ছে। যেনো জালিয়াতি নির্মূল করা যায়। প্রথম থেকে সিস্টেমগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এভাবে ডিজাইন করা হচ্ছে। এসবে সেগমেন্টেশনের পাশাপাশি এডভান্স এক্সেস কন্ট্রোল সিস্টেম রয়েছে। ২০১৮ সালের মাঝে দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে ফাইবার অপটিক ক্যাবল নিয়ে যাবার একটি প্রকল্প চালু রয়েছে। সেই সময়ের মাঝে লক্ষ্য হচ্ছে ৫ মেগাবিট প্রতি সেকেন্ডের কানেকশন সব জায়গায় সহজলভ্য করা। আপনি যদি এখনও না জেনে থাকেন, আমাদের সরকারের কেন্দ্রীয় ওয়েব পোর্টালে একটি সেকশন ইতিমধ্যে রয়েছে। যেখানে সকল সরকারি ফর্ম সহজলভ্য করা হয়েছে, যেনো যে কেউ তা ডাউনলোড করতে পারে। এদের মাঝে বেশিরভাগই ফর্মই পূরণ করে আবার অনলাইনেই জমা দেয়া যায়। আপনাকে সরকারি অফিসে আসতেই হবে না, যদি না টাকা পরিশোধ বা অন্য নথি জমা করার বিষয় থাকে। এসবই অর্জন হয়েছে আমাদের আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য। আওয়ামী লীগ ছাড়া, কোনো ডিজিটাল বাংলাদেশ থাকতো না।
ই-ফাইলিং সরকারের বিভিন্ন সংস্থায় ব্যবহার হবে, যেনো ফাইল দ্রুত প্রক্রিয়াজাত হয়। সংক্রিয়ভাবে ফাইলগুলো প্রক্রিয়াধীন হবার সময় পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে। সরকারি কর্মকর্তাদের এই ফাইল প্রক্রিয়াধীন হবার সময় বিবেচনায় পয়েন্ট দেয়া হবে এবং এই পয়েন্টগুলো তাদের অধিবৃত্তি এবং পদোন্নতি পেতে কাজে আসবে। তাই বিলম্ব না করার জন্য এটি তাদের অনুপ্রেরণা যোগাবে।
নাগরিকদের বিভিন্ন নিবন্ধন প্রক্রিয়া- যেমন জন্মনিবন্ধন, চালকের লাইসেন্স প্রভৃতি সব সনদ জাতীয় পরিচয়পত্রের সিস্টেমে সংযুক্ত হচ্ছে। যেনো জালিয়াতি নির্মূল করা যায়। প্রথম থেকে সিস্টেমগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এভাবে ডিজাইন করা হচ্ছে। এসবে সেগমেন্টেশনের পাশাপাশি এডভান্স এক্সেস কন্ট্রোল সিস্টেম রয়েছে। ২০১৮ সালের মাঝে দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে ফাইবার অপটিক ক্যাবল নিয়ে যাবার একটি প্রকল্প চালু রয়েছে। সেই সময়ের মাঝে লক্ষ্য হচ্ছে ৫ মেগাবিট প্রতি সেকেন্ডের কানেকশন সব জায়গায় সহজলভ্য করা। আপনি যদি এখনও না জেনে থাকেন, আমাদের সরকারের কেন্দ্রীয় ওয়েব পোর্টালে একটি সেকশন ইতিমধ্যে রয়েছে। যেখানে সকল সরকারি ফর্ম সহজলভ্য করা হয়েছে, যেনো যে কেউ তা ডাউনলোড করতে পারে। এদের মাঝে বেশিরভাগই ফর্মই পূরণ করে আবার অনলাইনেই জমা দেয়া যায়। আপনাকে সরকারি অফিসে আসতেই হবে না, যদি না টাকা পরিশোধ বা অন্য নথি জমা করার বিষয় থাকে। এসবই অর্জন হয়েছে আমাদের আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য। আওয়ামী লীগ ছাড়া, কোনো ডিজিটাল বাংলাদেশ থাকতো না।