বগুড়ার শেরপুরে একটি বাড়িতে বোমা বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে দুই ব্যক্তি মৃত্যুর পর ওই বাড়ি থেকে ২০টি গ্রেনেড, ৪টি বিদেশি পিস্তল, ৪০ রাউন্ড গুলি, বিপুল পরিমাণ ককটেল এবং অর্ধশতাধিক গ্রেনেড তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঢাকা থেকে আগত একটি বোমা বিশেষজ্ঞ দল আজ সোমবার এসব উদ্ধার করে।
জানা গেছে, রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের জুয়ানপুর কুঠিবাড়ী গ্রামের একটি বাড়িতে বোমা তৈরীর সময় বিস্ফোরণ ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই একজন মারা যায়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরেক জনের মৃত্যু হয়। বিস্ফোরণের পুলিশ ওই বাড়ি ঘেরাও করে রাখে।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা থেকে পুলিশের সহকারি কমিশনার রহমত উল্লাহর নেতৃত্বে ১২ সদস্যের বোম ডিসপোজাল টিম ঘটনাস্থলে এসে ওই বাড়ির ভেতর থেকে ২০টি রেডি গ্রেনেড, ৪টি বিদেশি পিস্তল, ৪০ রাউন্ড গুলি, বিপুল পরিমাণ ককটেল এবং অর্ধশতাধিক গ্রেনেড তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করে। এসময় একটি বাজাজ মোটরসাইকেল, ১টি বাইসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
বগুড়ার পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান সোমবার দুপুরে এক জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
তিন কক্ষ বিশিষ্ট ওই বাড়িটি বোমা তৈরির কারখানা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে পুলিশ মনে ধারনা করছে।
স্থানীয়রা জানান, গত ৬ মাস যাবৎ মিজান নামের এক ব্যক্তি সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চালক পরিচয়ে জুয়ানপুর গ্রামের মাহবুবর রহমানের বাড়িটি ভাড়া নেন। বাড়ির মালিক মাহবুবর রহমান ঢাকার আশুলিয়ায় বসবাস করেন। তার মেয়ে সুমাইয়া আকতারকে জুয়ানপুর গ্রামে স্বামীর বাড়িতে বসবাস করেন। তিনরুম বিশিষ্ট একতলা বিল্ডিংটি দুই হাজার ২০০ টাকায় অটোরিক্সা চালক মিজানকে ভাড়া দেন সুমাইয়া আকতার। শুক্রবার সকালে মিজান তার গ্রামের বাড়ি নওগাঁয় বেড়াতে যান। দুপুরের দিকে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির একজন মিজানের ভগ্নিপতি পরিচয়ে ওই বাড়িতে আসেন। তারা মিজানের অনুপস্থিতে সেখানে অবস্থান করেন। এরপর রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে সেখানে বোমা বিস্ফোরনের ঘটনায় দুইজন মারা যায়।
জানা গেছে, রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের জুয়ানপুর কুঠিবাড়ী গ্রামের একটি বাড়িতে বোমা তৈরীর সময় বিস্ফোরণ ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই একজন মারা যায়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরেক জনের মৃত্যু হয়। বিস্ফোরণের পুলিশ ওই বাড়ি ঘেরাও করে রাখে।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা থেকে পুলিশের সহকারি কমিশনার রহমত উল্লাহর নেতৃত্বে ১২ সদস্যের বোম ডিসপোজাল টিম ঘটনাস্থলে এসে ওই বাড়ির ভেতর থেকে ২০টি রেডি গ্রেনেড, ৪টি বিদেশি পিস্তল, ৪০ রাউন্ড গুলি, বিপুল পরিমাণ ককটেল এবং অর্ধশতাধিক গ্রেনেড তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করে। এসময় একটি বাজাজ মোটরসাইকেল, ১টি বাইসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
বগুড়ার পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান সোমবার দুপুরে এক জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
তিন কক্ষ বিশিষ্ট ওই বাড়িটি বোমা তৈরির কারখানা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে পুলিশ মনে ধারনা করছে।
স্থানীয়রা জানান, গত ৬ মাস যাবৎ মিজান নামের এক ব্যক্তি সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চালক পরিচয়ে জুয়ানপুর গ্রামের মাহবুবর রহমানের বাড়িটি ভাড়া নেন। বাড়ির মালিক মাহবুবর রহমান ঢাকার আশুলিয়ায় বসবাস করেন। তার মেয়ে সুমাইয়া আকতারকে জুয়ানপুর গ্রামে স্বামীর বাড়িতে বসবাস করেন। তিনরুম বিশিষ্ট একতলা বিল্ডিংটি দুই হাজার ২০০ টাকায় অটোরিক্সা চালক মিজানকে ভাড়া দেন সুমাইয়া আকতার। শুক্রবার সকালে মিজান তার গ্রামের বাড়ি নওগাঁয় বেড়াতে যান। দুপুরের দিকে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির একজন মিজানের ভগ্নিপতি পরিচয়ে ওই বাড়িতে আসেন। তারা মিজানের অনুপস্থিতে সেখানে অবস্থান করেন। এরপর রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে সেখানে বোমা বিস্ফোরনের ঘটনায় দুইজন মারা যায়।