অস্ত্র দিয়ে সরকার বিরোধী জোটের আন্দোলনকে দমন করতে চায় বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, অতীতে আইয়ুব খান ও এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে বাধা দেয়া হয়েছে। কিন্তু জনগণ একটা সময় ফুঁসে ওঠে। অপেক্ষা করুন, জনগণ অস্ত্র ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। তখন অস্ত্র ও সন্ত্রাস পরাজিত হবে। জনগণ বিজয়ী হবে। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
গত রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে ২০ দলীয় জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে আলোচ্য বিষয়ের বর্ণনা দিতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশে চলমান গুম, খুন, মামলা, হামলা, দখলের রাজনীতি বন্ধ, জনগণের মৌলিক মানবাধিকার ও অর্থনৈতিক সংকট মুক্তি আজ সময়ের দাবি। ২০ দল মনে করে, জনগণের নির্বাচিত এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ সরকারই শুধু তা নিশ্চিত করতে পারে। সে কারণেই নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও সকলের অংশগ্রহণে প্রতিদ্বন্দিতামূলক নির্বাচন চায় ২০ দল। তিনি আরও বলেন, দেশের জনগণ নির্দলীয় সরকারের অবাধ, সুষ্ঠু ও সকলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু সরকার সীমাহীন দমন-পীড়ন চালিয়ে জনগণের আকাঙ্খাতে ব্যর্থ করে দেয়ার অপচেষ্টা করছে। ২০ দল শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, তাদের এই সংগ্রাম অব্যহত থাকবে। ২০ দলীয় জোটের ভাঙ্গনের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নজরুল ইসলাম খান বলেন, টানা ৩ মাস বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে গুলশান কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। সেজন্য দীর্ঘদিন ২০ দলীয় জোটের বৈঠক হয়নি। তবে ২০ দলের শীর্ষ নেতাদের মধে যোগাযোগ ছিল। তাই সরকার শত চেষ্টা করেও জোট ভাঙ্গতে পারেনি। গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তারা ২০ দলীয় জোটের কোন দলকে নিতে পারেনি। এমনকি ২০ দলের কোন শীর্ষ নেতাকেও জোট থেকে নিতে পারেনি। জোট অটুট অক্ষুন্ন রয়েছে, থাকবে। অবশ্যই আন্দোলন সংগ্রামে রয়েছি। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে চাই।
আন্দোলন সংগ্রামের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা যখনই কোন সভা সমাবেশ মানববন্ধন করতে চাই তখন আমাদেরকে অস্ত্রধারী সরকারী বাহিনীর মোকাবেলা করতে হয়। আমরা সেটা চালিয়ে যেতে চাই তাহলে আমাদের তাদের সঙ্গে সংঘর্ষে নামতে হবে। কিন্তু আমরা বরাবরই বলেছি আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাই। তাই আমাদেরকে জনগণের কাছে ফিরে আসতে হয়। খালেদা জিয়ার লন্ডন সফরের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত বিষয়। এ বিষয়ে তিনি ভালো জানেন কবে যাবেন।
গত রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে ২০ দলীয় জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে আলোচ্য বিষয়ের বর্ণনা দিতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশে চলমান গুম, খুন, মামলা, হামলা, দখলের রাজনীতি বন্ধ, জনগণের মৌলিক মানবাধিকার ও অর্থনৈতিক সংকট মুক্তি আজ সময়ের দাবি। ২০ দল মনে করে, জনগণের নির্বাচিত এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ সরকারই শুধু তা নিশ্চিত করতে পারে। সে কারণেই নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও সকলের অংশগ্রহণে প্রতিদ্বন্দিতামূলক নির্বাচন চায় ২০ দল। তিনি আরও বলেন, দেশের জনগণ নির্দলীয় সরকারের অবাধ, সুষ্ঠু ও সকলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু সরকার সীমাহীন দমন-পীড়ন চালিয়ে জনগণের আকাঙ্খাতে ব্যর্থ করে দেয়ার অপচেষ্টা করছে। ২০ দল শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, তাদের এই সংগ্রাম অব্যহত থাকবে। ২০ দলীয় জোটের ভাঙ্গনের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নজরুল ইসলাম খান বলেন, টানা ৩ মাস বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে গুলশান কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। সেজন্য দীর্ঘদিন ২০ দলীয় জোটের বৈঠক হয়নি। তবে ২০ দলের শীর্ষ নেতাদের মধে যোগাযোগ ছিল। তাই সরকার শত চেষ্টা করেও জোট ভাঙ্গতে পারেনি। গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তারা ২০ দলীয় জোটের কোন দলকে নিতে পারেনি। এমনকি ২০ দলের কোন শীর্ষ নেতাকেও জোট থেকে নিতে পারেনি। জোট অটুট অক্ষুন্ন রয়েছে, থাকবে। অবশ্যই আন্দোলন সংগ্রামে রয়েছি। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে চাই।
আন্দোলন সংগ্রামের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা যখনই কোন সভা সমাবেশ মানববন্ধন করতে চাই তখন আমাদেরকে অস্ত্রধারী সরকারী বাহিনীর মোকাবেলা করতে হয়। আমরা সেটা চালিয়ে যেতে চাই তাহলে আমাদের তাদের সঙ্গে সংঘর্ষে নামতে হবে। কিন্তু আমরা বরাবরই বলেছি আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাই। তাই আমাদেরকে জনগণের কাছে ফিরে আসতে হয়। খালেদা জিয়ার লন্ডন সফরের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত বিষয়। এ বিষয়ে তিনি ভালো জানেন কবে যাবেন।