দুর্দান্ত কামব্যাকের পর দ্রুতই ফিরলেন সাকিব। যখন মনে হচ্ছিলো এখন বুঝি ইনিংসটা গুছিয়ে আনবেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, তখনই কিউই উইকেট কিপারকে ক্যাচ অনুশীলন করিয়ে ধরলেন সাজঘরের পথ। ৫১ বলে ৪০ রানের ইনিংস খেলেন সাকিব।
এই বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যাচে ব্যাট হাতে তেমন কিছু করতে পারেননি সাকিব। তবে আজ সুযোগ এসেছিল নিজেকে জানান দেয়ার। বিপদে পড়া দলকে টেনে তোলার দায়িত্বটা বর্তায় তার কাঁধেই। শুরুতে সাবলীল না হলেও, ধীরে ধীরে নিজেকে গুছিয়ে আনছিলেন। নিজের খেলা শেষ পাঁচ বলে ২ ছক্কার সাথে একটা বাউন্ডারিও মারেন।
তবে ইনিংস বড় করতে না পারার আক্ষেপ নিয়েই ফিরতে হয়েছে সাকিবকে। ২৯.৫ ওভারে ফার্গুনসনকে তৃতীয় উইকেট দিয়ে ফেরেন সাকিব। ভাঙে মুশফিকের সাথে তার ৯৬ রানের জুটি।
যখন জুটি শুরু করেন দু’জনে। অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না দলের। ১২.১ ওভারে মাত্র ৫৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে দল। সেখান থেকে মুশফিক ও সাকিব মিলে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই শুরু করেন। দলকে পৌঁছে দেন দেড়শতাধিক রানে।
সাকিব ফিরলেও ফিফটি তুলে মুশফিক অপরাজিত আছেন ৬৪ বলে ৫৭ রানে। তাওহীদ হৃদয় ৪ রানে আছেন মাঠে। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রান।