গাজীপুর, ২রা জুন ২০২২: “প্রতিষ্ঠান স্থায়ী, ব্যক্তি স্থায়ী নয়। মানুষের বড়াই, হিংসা-বিদ্বেষ, ছলচাতুরীর প্রতিযোগিতায় আমরা সত্য মিথ্যা একাকার করে ফেলি। মৃত্যু এক অমোঘ সত্য। কীসের এতো বড়াই, কীসের এতো অহংকার! মৃত্যু কখন হবে তা আমরা কেউই জানিনা। তাই আমাদের পারস্পরিক বিদ্বেষ এবং অন্যকে পিছনে ফেলার জন্য অসাধু কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া উচিত নয়।”
আজ(বৃহস্পতিবার) গাজীপুর জেলার সদর উপজেলাধীন ইকবাল সিদ্দিকী এডুকেশন সোসাইটি পরিচালিত নয়নপুর এন এস আদর্শ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক এবং কচি-কাঁচা একাডেমির সহকারী প্রধান শিক্ষক শ্রী লক্ষণ দেবনাথের সপ্তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে ইকবাল সিদ্দিকী কলেজের রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
শ্রী লক্ষণ দেবনাথকে আদর্শ শিক্ষক আখ্যায়িত করে স্মরণসভায় উপস্থিত শিক্ষক মণ্ডলীর উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, “এই স্মরণসভা থেকে তাঁর গুণাবলির কিছুটা আপনারা ধারণ করলেও অনেক উপকৃত হব এবং এই সভা সার্থক হবে।”
স্মরণসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর প্রাইভেট স্কুল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ইমপো অ্যাঞ্জেলস স্কুলের প্রধান শিক্ষক অ্যাডভোকেট খন্দকার সোলায়মান।
প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে ও সহকারী শিক্ষক জান্নাতুল ফেরদৌসী ময়নার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় স্মৃতিচারণ করে আরও বক্তব্য রাখেন ইকবাল সিদ্দিকী স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক সিরাজুল হক, নয়নপুর এন এস আদর্শ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তাহমিনা বেগম, কচি-কাঁচা একাডেমির সহকারী শিক্ষক সুশান্ত সরকার, ইকবাল সিদ্দিকী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক রওশন আরা রুমি এবং কচি-কাঁচা একাডেমির সহকারী শিক্ষক মাকসুদা খাতুন লিপি।
পরিবারের পক্ষ থেকে স্মৃতিচারণ করেন লক্ষণ দেবনাথের স্ত্রী নমিতা দেবনাথ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি