বেসরকারি মেডিকেল কলেজে পড়–য়া শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ একটি ইউনিট ‘সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান শাখা’। যা শীঘ্রই এক বছরে পা রাখতে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটির সভাপতি পদে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ছাত্রলীগ নেতা ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন। বাবার কাছ থেকে রাজনৈতিক হাতেখড়ি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে বেড়ে উঠা তরুণ এই ছাত্রলীগ নেতার রাজনৈতিক দর্শন, চ্যালেঞ্জ, লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে যায়যায়দিনের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। রাজনীতির ময়দানে উদীয়মান এই ছাত্রলীগ নেতার সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছেন তুরাগ (উত্তরা) প্রতিনিধি মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক (সুমন)…
ছাত্রলীগের রাজনীতিতে আপনার কিভাবে আসা?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: ঢাকা কলেজে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমি পড়েছি। আমি তখন থেকেই ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম। সে সময় ছাত্রলীগের মিটিং-মিছিলে একজন ক্ষুদ্রকর্মী হিসেবে আমাদের নেতৃবৃন্দের পেছনে থেকে আমরা রাজপথে ছিলাম। সে জায়গা থেকে বলতে পারি, ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলাম আমি।
আপনার ভেতর রাজনৈতিক মনোভব কিভাবে তৈরি হলো?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: আমার রাজনৈতিক শুরুটা হয়েছে খুব ছোটবেলা থেকেই অর্থাৎ যখন আমি ক্লাশ ফাইভ-সিক্সে পড়ি তখন থেকেই আমি রাজনীতিকে বুঝার চেষ্টা করি এবং তখন থেকেই বিভিন্ন মিছিল-মিটিংয়ের প্রতি আমার ভেতর একটা কৌতুহল সবসময় কাজ করতো। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ^াস রাখা এটা আমার বাবার কাছ থেকে পেয়েছি। আমার বাবা, আমার দাদা তাঁরা সক্রিয়ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫ পরবর্তী সময়ে ভারপ্রাপ্ত যিনি সভাপতি ছিলেন মহিউদ্দিন আহম্মেদ সাহেব তাঁর একজন সক্রিয় কর্মী ছিল আমার দাদা। তো ছোটবেলা থেকেই আওয়ামী লীগের ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার দেখে দেখেই নৌকার প্রতি একটা প্রেম, স্বাধীনতার চেতনার প্রতি একটা প্রেম আমার মধ্যে জন্ম হয়েছে এবং বাবা আমার রাজনৈতিক শিক্ষক।
ডাক্তারি লাইনে পড়াশুনা করে আবার রাজনীতি করাটা কি চ্যালেঞ্জের নয়?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: ডাক্তারির পাশাপাশি রাজনীতি করাটা অবশ্যই একটা চ্যালেঞ্জ। কারণ, রাজনীতিতেও আপনাকে সময় দিতে হবে আবার ডাক্তারির পড়াশুনাও অনেক বেশি। এত পড়াশুনার সাথে সাথে রাজনীতিতে সময় দেয়া এটা আমার জন্য অবশ্যই চ্যালেঞ্জ। তবে, ব্যক্তিগতভাবে চ্যালেঞ্জ নিতে আমি পছন্দ করি এবং চ্যালেঞ্জকে সাথে নিয়ে আমি এগিয়ে যেতে চাই।
কেন মনে হলো যে আপনাকে রাজনীতি করতে হবে?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: আসলে আমরা যারা আছি কেউই কিন্তু রাজনীতির বাইরে না। নিরপেক্ষ বলতে আমরা কেউই নাই। কেউ হয়তো এটা প্রকাশ করি আবার কেউ প্রকাশ করিনা। কিন্তু আমি প্রকাশ করেছি, কারণ আমি বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি এবং আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। একইসাথে আমি স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই। আমি মনে করি, যেকোন জায়গায় বড় একটা কাজ করতে হলে বড় একটা প্ল্যাটফর্ম দরকার, ভালো কাজ করতে হলে ভালো একটা প্ল্যাটফর্ম দরকার। যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধুর চেতনায় এবং আদর্শে বিশ^াস করি সেখান থেকে আমি মনে করেছি যে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে আমাকে সম্পৃক্ত হওয়া উচিত। যাতে করে পরবর্তীতে মূলধারায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকতে পারি। আমি মনে করি, বাংলাদেশ এবং বাঙালী জাতীয়তাবোধ এটা ছড়িয়ে দিতে কাউকে না কাউকে তো দায়িত্ব নিতেই হবে। এ দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যেই মূলত আমার রাজনীতিকে বেছে নেয়া।
আপনি তো স্বীধীনতার চেতনার কথা বলছেন। আচ্ছা ‘স্বাধীনতার চেতনা’কে কেন্দ্র করে এক শ্রেণি ব্যবসা করছে- এমনটা কি আপনার মনে হয়?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: স্বাধীনতার চেতনা নিয়ে ব্যবসা কারা করে? কেউ না কেউ করে। কিন্তু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা আমরা ছাত্রলীগ এটা (স্বাধীনতার চেতনা) ধারণ করি, চর্চা করি এবং এটা আমরা ছড়িয়ে দিতে চাই।
জনসেবা নাকি ক্ষমতা? কোনটা আপনার মূখ্য উদ্দেশ্য?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: আসলে কোন প্রকৃত রাজনীতিবিদেরই ক্ষমতা মূখ্য উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নয় এবং আমারও অবশ্যই ক্ষমতা কোন উদ্দেশ্য নয়। আমার মানুষের পাশে থাকার ইচ্ছা। এখন বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের পাশে আছি। তাদের যেকোন যৌক্তিক দাবী-দাওয়া, যেকোন বিপদ-আপদ, প্রয়োজনে আমি পাশে আছি। আমি যখন আরো বড় পরিসরে কাজ করার সুযোগ পাব তখন জনগণের সাথেই থাকব। এখানে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকি আর না থাকি সেটা আমার কোন মূখ্য বিষয় না। মানুষের পাশে থাকাটাই আমার জীবনের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য।
ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে ছাত্রদের কোন কোন স্বার্থ নিয়ে আপনি আন্দোলন করেছেন?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: রাজশাহীতে শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ নামক একটি কলেজ ছিল। এই মেডিকেল কলেজের অনুমোদন নিয়ে একটা জটিলতা ছিল। তো সেখানকার শিক্ষার্থীরা যখন আন্দোলনে নামে তখন ওদের আন্দোলনের সাথে আমরা শামিল হই এবং কলেজটা বন্ধ হয়ে পরবর্তীতে মাইগ্রেশন হয়ে তারা রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের অধীনস্থ আশপাশের বিভিন্ন কলেজে চলে যায়। আমরা তাদের এই আন্দোলনের পাশে ছিলাম। তারপর রংপুরের একটি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন জটিলতার ঠিক একই রকম সমস্যা ছিল। এ বিষয়ে সেখানকার ছাত্ররা ঢাকা আসে এবং ঢাকায় আসলে আমরা তাদেরকে নিয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিস, আমাদের বিএমএ, স্বাচিপ নেতাদেরসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত যেসব স্যার আছেন তাঁদের সাথে যোগাযোগ করে এসব শিক্ষার্থীদের ভাই-বোনদের যথাযথ ব্যবস্থা করতে উদ্যোগী ছিলাম। এছাড়া আমরা বিভিন্ন পেশাগত পরীক্ষাগুলো কিভাবে হবে? এসব বিষয়ে আমরা ডীন মহোদয়ের সাথে যোগাযোগ করি এবং পরীক্ষাগুলো যাতে নিয়মিত হয়, করোনাকালীন সময়ে আমাদের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যাতে অতিরিক্ত কোন বেতন না নেয়া হয় সেসব ব্যপারগুলো নিয়ে আমরা সোচ্চার ছিলাম এবং এখনও আছি।
সরকারী দলের রাজনীতি করেও আপনাকে আন্দোলন করতে হয়। এটা কি সরকারের একটা ব্যর্থতা নাকি প্রাতিষ্ঠানিক সমন্বহীনতায়?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: আসলে সকল প্রতিষ্ঠান কিন্তু সরকার সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করেন না। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক তো আসলে সরকার না। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে তেমন একটা আন্দোলন করতে হয়না। কিন্তু, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো তো ব্যক্তি মালিকানায় পরিচালিত হয় এজন্য এখানে আমাদের কিছু দাবী-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করতেই হয়। অনেক সময় দেখা যায় কি, কোন একটা বিষয় নিয়ে যদি দু-একজন কথা বলি তখন সেটা কর্তৃপক্ষ পর্যন্ত পৌঁছায় না আর তাই কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে তখন আমরা সম্মিলিতভাবে আওয়াজ তুলি এবং সেটা আন্দোলনের রূপরেখার মাধ্যমে সফল করা সম্ভব হয়ে থাকে।
রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে আসলে আপনি কি করতে চান?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: যেহেতু আমি বর্তমানে ছাত্রলীগের সাথে আছি তখন অবশ্যই আমি ছাত্রদের জন্য কাজ করতে চাই। দেখুন, আমি এমন একটি প্ল্যাটফর্মে আছি যেখানে সারা বাংলাদেশে আমার ইউনিট আছে। রাজশাহীতে একটা ছেলের বাবা অসুস্থ হয়ে পড়লে সে যখন ঢাকায় আসতে চায় তখন আমি তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারি। আবার, ঢাকার একটা ছেলে যদি রাজশাহী গিয়ে কোন বিপদে পড়ে ওই ইউনিটের ছেলেদের বলি আমাদের ইউনিটের এক ভাই বিপদে পড়েছে তোমরা তাকে সহযোগিতা করো। এই যে ইউনিটভিত্তিক একটা নেটওয়ার্ক, এই নেটওয়ার্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থেকে এই নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থাটাই আমি উন্নীত করতে চাই রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে।
একটি গ-ির ভেতরে আপনি রাজনীতি করছেন। এমনটি কি আপনার মনে হয় না?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: এটাতো গ-ির ভেতরের রাজনীতি নয়। আমি তো বললাম, আমরা ছাত্রদের নিয়ে যেমন কাজ করছি। ঠিক এই করোনাকালীন সময়ে আমরা ছাত্র ভাইদের নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। এই কোভিড পরিস্থিতিতে আমাদের প্রায় ৫০-৫৫টি ইউনিট কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে। আপনারা জানবেন যে, সর্বসাধারণের জন্য আমরা টেলিমেডিসিন সেবা থেকে শুরু করে অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসসহ অসহায়দের মাঝে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি চালিয়েছি, পবিত্র রমজান মাসে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের মাঝে ইফতার ও সেহেরি বিতরণ করেছি। আমাদের কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ভাই এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য দাদা এই করোনাকালীন সময়ে বৃহৎ পরিসরে মানুষকে সেবা দিয়ে গেছে। সে সেবাগুলোর সাথে আমরাও যুক্ত হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি।
সরকারী দল করছেন। এদেশের স্বাস্থ্যখাত বর্তমানে অনেক বিপর্যস্ত- এক্ষেত্রে আপনার কি মনে হয়?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: বিপর্যস্ত এটা আমি বলব না। আমাদের যেমন কিছু ব্যর্থতা আছে, আমাদের সফলতাও অনেক বেশি। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা যেভাবে কোভিড মোকাবেলা করেছি এটা আসলে বিশে^র অনেক দেশেরই আমাদের কাছ থেকে শেখার আছে। আমাদের স্বাস্থ্যখাত, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ অনেক চ্যালেঞ্জ নিয়েছে এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তারা সফল হয়েছে। আমাদের ডাক্তার সমাজ দিনরাত ২৪ ঘন্টা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু, ১০০ ভাগ সফল হয়তো কোন প্রতিষ্ঠানই হয়না। তবে, আমাদের স্বাস্থ্যখাতের কিছুটা ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। কিন্তু, তার তুলনায় আমাদের সফলতাটা অনেক বেশি। তারপরেও এখানে আমরা বলিনা যে আমাদের ভুল হয়না। কিছু না কিছু ত্রুটি তো আছেই। সেগুলো নিয়ে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় কাজ চলতেছে। অচিরেই আমরা এই স্বল্পতা কাটিয়ে উঠবো বলে আমি বিশ^াস করি।
আমাদের দেশে রাজনীতিবিদদের তুলনায় চিকিৎসকদের সংখ্যা অনেক কম। আপনারা কি মনে হয় না যে, জনসেবাটা এই ডাক্তারি পেশায় থেকেই করা উচিত?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: ডাক্তারি জায়গা থেকে রাজনীতিতে এসে আমি মানুষের সেবা করতে চাই। এখানে তো প্ল্যাটফর্মটা আমার অনেক বড় হয়ে গেল। শুধু ডাক্তার হয়ে আমি মানুষের সেবা দিচ্ছি কিন্তু, যদি আমি জনপ্রতিনিধি হই কিংবা রাজনীতি করি তাহলে অনেক মানুষকে সাথে নিয়ে আমি চলতে পারব, গণমানুষের সাথে আমার পরিচয় ঘটবে। এতে করে আমার সেবাটাও অনেক বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।
সর্বপরি কিছু বলতে চান কিনা?
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: সর্বপরি বলতে চাই যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপার অনুমতি সাপেক্ষে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সম্মাণিত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ভাই এবং বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য দাদা গত ১৩ই সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান শাখার সভাপতি পদে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তাঁরা আমার উপর যে আস্থা রেখেছেন তা যেন আমি শতভাগ প্রতিপালন করতে পারি সে ব্যাপারে আমি দোয়া চাই। স্বীধীনতার চেতনা বুকে ধারণ করে সারাজীবন আমার উপর অর্পিত সকল দায়িত্ব সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে যেন পালন করতে পারি এজন্য সকলের সহযোগিতা চাই। সেই সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আপার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
জয় সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান শাখা।
আমাদেরকে সময় দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন: আপনাদেরকেও অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে যায়যায়দিনের সকল পাঠকদের প্রতি আমার সালাম রইল।