ম্যাডোনা মানেই বিতর্ক। তবে সাহসী ফটোশুটে নয়ের দশকে ঝড় তোলা এই পপগায়িকার নতুন অ্যালবামের কয়েকটি গান ইন্টারনেটে ফাঁস হয়ে গেল। এ ব্যাপারে ম্যাডোনার দাবি, হ্যাকারদের সম্প্রতি সময়ে সেরা খাদ্য তিনিই। কারণ এখনও পর্যন্ত ম্যাডোনা নামটাই যথেষ্ট। ইউটিউব কিংবা লাইভ শোয়ে শত শত লাইক কিংবা লক্ষ কোটি টাকার ব্যবসায় অন্য যে কোনও তারকাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন তিনিই।
বিলবোর্ডের কথা অনুসারে, ফ্যারেল উইলিয়ামসের সঙ্গে ম্যাডোনার যৌথভাবে তৈরি ১৪টি ডেমো সাউন্ড ট্র্যাক খুব তাড়াতাড়িই মুক্তি পাবে। হয়তো ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তা শ্রোতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে এই ঘটনাকে ‘এ ফর্ম অফ টেরোরিজম’, ‘আর্টিস্টিক রেপ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন ম্যাডানা।
এর আগেও এ রকম ঘটনা একাধিকবার ঘটেছে। হলিউডে তো ভিডিও, অডিও ফাঁস হয়েই থাকে। শেষ বছর কেনি ওয়েস্টের ‘ইয়েজাস’ অনলাইন এভাবেই ফাঁস হয়ে গিয়েছিল।
বিলবোর্ডের কথা অনুসারে, ফ্যারেল উইলিয়ামসের সঙ্গে ম্যাডোনার যৌথভাবে তৈরি ১৪টি ডেমো সাউন্ড ট্র্যাক খুব তাড়াতাড়িই মুক্তি পাবে। হয়তো ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তা শ্রোতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে এই ঘটনাকে ‘এ ফর্ম অফ টেরোরিজম’, ‘আর্টিস্টিক রেপ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন ম্যাডানা।
এর আগেও এ রকম ঘটনা একাধিকবার ঘটেছে। হলিউডে তো ভিডিও, অডিও ফাঁস হয়েই থাকে। শেষ বছর কেনি ওয়েস্টের ‘ইয়েজাস’ অনলাইন এভাবেই ফাঁস হয়ে গিয়েছিল।