ঢাকা: নায়ক তুমি অামার মতন ভক্তদের মনে বেঁচে থাকবে হাজারও বছর ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেটে জন্ম নিলেন ক্ষনজন্মার কপাল নিয়ে।শোবিজ অঙ্গনে আসেন ছেলেবেলায়, বিটিভিতে শিশু শিল্পী হিসেবে। কিশোর বয়সে ছিলেন কন্ঠশিল্পী। চলচ্চিত্রে অভিষেকের প্রথম ছবি “কেয়ামত থেকে কেয়ামত” দিয়েই বাজিমাত। এরপর মাত্র ২৭টা সিনেমার সাথে ৭টা টিভি নাটক আর একটা মাত্র টেলিফিল্ম। আর এতেই তারকা খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে গেলেন তিনি, মৃত্যুর পরেও জনপ্রিয়তা কমেনি এতটুকুও!
১৯৯৬ সালে আরেকটা সেপ্টেম্বর এলো ৬ সেপ্টেম্বর তার রহস্যজনক মৃত্যু সেদিন পুরো জাতিকে শোকের সাগরে ভাসিয়েছিল, শোকে ভাসা জাতি আর পেলো না এরকম কাউকে।
চলচ্চিত্রে অলরাউন্ডার হিরো আর পেলনা বাংলাদেশ।
তিনি দেখিয়ে গেছেন সুপারস্টার হতে ৫/৬ শত ছবিতে অভিনয় করতে হয়না অথবা লিপস্টিক লাগিয়ে নেকামো নেকামো কথাও বলতে হয় না। বরং স্টাইল, এক্টিং আর বডি লেঙ্গুয়েজ দিয়ে মাত্র ২৭ টা ছবিতে অভিনয় করেই সত্যিকারের সুপারস্টার হওয়া যায়। জগতে বরণীয় হয়ে থাকতে লম্বা এক জীবনের অধিকারী হওয়া লাগেনা, যে পারে সে কম সময়েই অনেক কিছু পারে।
ইয়েস! হি ক্যান… তিনি চেয়েছেন এবং করে দেখিয়েছেন। অন্যের চোখের কাটা হয়েছিলেন বলে আপনাকে না হয় মেরেই ফেলল ওরা, কিন্তু পেরেছে এতটুক দাবাতে? আপনার প্রতি ভালোবাসার অগ্ন্যুৎপাতের যে ধারা আপনি বেঁচে থাকতে দেখে গিয়েছেন সে ধারা পাহাড় পর্বত ডিঙ্গিয়ে বহু উপরে চলে গিয়েছে। ভালো থেকো ওপারে হেই লেজেন্ড! ইউ আর স্টিল লিভিং, এন্ড দিস ইজ ফরএভার.