বলিউডে দীপিকা ও প্রিয়াঙ্কা ‘বেস্ট ফ্রেন্ডস ফরেভার’ বা বিএফএফ-এর সম্পর্ক তাঁদের মধ্যে। আর এই দুই বিএফএফ -এর মধ্যে তুমুল লড়াইয়ে দীপিকাকে পেছনে ফেলে এশিয়ার ‘সেক্সিয়েস্ট উইমেন’ -এর মুকুট জিতে নিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
গত বছর এই মুকুটের অধিকারী ছিলেন দীপিকা।
ইস্টার্ন আইয়ের ‘৫০ সেক্সিয়েস্ট এশিয়ান উইমেন’ এর বার্ষিক ইউকে পোল-এ এমনই সব খবর এসেছে। সুন্দরীদের লড়াইয়ে আরও অনেক হার জিত হয়েছে। সেই খতিয়ান একনজরে দেখে নেওয়া যাক।
কোয়ান্টিকো স্টার প্রিয়াঙ্কা চোপড়া এই সম্মান জিতে বেশ খুশি। এজন্য যাঁরা তাঁর হয়ে ভোট করেছেন তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। মজা করে পিগি চপস লিখেছেন, এই খেতাব জয়ের জন্য দায়ী তাঁর ‘জেনেটিক্স’ ও ভোটদাতাদের ‘অপটিক্স’!
২০১৬ সালে যৌন আবেদনের ভিত্তিতে সবাইকে পিছনে ফেলে এগিয়ে ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। তাঁকে পেছনে ফেলে ৩৫ বছর বয়সী প্রিয়াঙ্কা এখন এশিয়া উপমহাদেশে যৌন আবেদনের নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে।
প্রিয়াঙ্কার পরই জায়গা করে নিয়েছেন টেলিভিশন অভিনেত্রী নিয়া শর্মা।
ইউকে-এর পোল অনুযায়ী টেলিভিশনের দুনিয়ায় এশিয়ার অভিনেত্রীদের মধ্যে যৌন আবেদনের নিরিখে এগিয়ে রয়েছেন ভারতীয় নিয়া শর্মা।
ইউকে পোল অনুযায়ী ক্যাটরিনা অনেকটাই পিছনে। যৌন আবেদনের নিরিখে এশিয়ার অভিনেত্রীদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে আলিয়া ভাট, পাকিস্তানের অভিনেত্রী মাহিরা খান। ক্যাটরিনা কাইফ রয়েছেন সাত নম্বরে। সিরিয়াল অভিনেত্রী দৃষ্টি ধামি রয়েছেন ৬ নম্বরে।
যৌন আবেদনের ভিত্তিতে তৈরি এই তালিকায় রয়েছেন ৫৪ বছরের অভিনেত্রী শ্রীদেবীও। তিনি রয়েছেন এডিটরস চয়েসে।
‘ইস্টার্ন আই’ম্যাগাজিনের তরফে বলা হয়েছে, প্রিয়ঙ্কাকে এই তালিকার শীর্ষ বাছাইয়ে রাখার নেপথ্যে একটিই কারণ। প্রিয়াঙ্কা যতটা সুন্দরী ততটাই রয়েছে তাঁর সাহস, বুদ্ধি, ও দয়ালু স্বভাব।