বৈঠকে তথ্যমন্ত্রী ছাড়াও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমসহ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল অপরাধ মোকাবিলার জন্য এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হচ্ছে। সুতরাং ডিজিটাল অপরাধ মোকাবিলার বিষয়গুলো এখানে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।
এর আগে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়া চূড়ান্ত করার জন্য বসেছিলাম। সাংবাদিকদের আইসিটি আইউদ্বেগের বিষয় নের ৫৭ ধারা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ৫৭ ধারা সেভাবে থাকবে না। বাকস্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য সেসব চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স দরকার, সেগুলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সম্প্রচার আইনের মধ্যে থাকবে।’ কবে নাগাদ চূড়ান্ত করা হবে—জানতে চাইল তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘চূড়ান্ত করে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলব। বিষয়টি অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে।’
নিম্ন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এটি সুপ্রিম কোর্টের কাছ থেকে পেয়েছি। সেটা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়ে দেব। আজই পাঠানো হতে পারে।’