টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি : সত্যের পথে অবিচল ও অন্যায়ের সাথে আপোষহীনতার প্রত্যয় নিয়ে ‘অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর’ এই স্লোগানের চার বছর আগে শুরু হয় দৈনিক বজ্রশক্তি পত্রিকার পথচলা। গত ২২ নভেম্বও চার বছর অতিক্রম করে, ৫ম বছরে পদার্পণ করেছে এ সংবাদপত্রটি। গতকাল বুধবার সকাল ১১টায় মেইল গেইট সংলগ্ন টঙ্গী সাংবাদিক ক্লাবে জাঁকজমক পূর্ণ পরিবেশে পত্রিকাটির ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকি পালিত হয়েছে। টঙ্গী সাংবাদিক ক্লাবের হলরুমের ভিতরে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকি উপলক্ষে সাংবাদিকদের নিয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত সভায় দৈনিক বজ্রশক্তি পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি শামিমা খানম এর সভাপতিত্বে মোঃ আওলাদ হোসেনের তত্বাবধায়নের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টঙ্গী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফিরোজ তালুকদার ও টঙ্গী থানার ওসি তদন্ত মোঃ হাসানুজ্জামান, মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগীয় ব্যুরো দৈনিক বজ্রশক্তি পত্রিকার মোঃ আতিয়ারুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন টঙ্গী সাংবাদিক ক্লাবের কার্যকরী নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও মাসিক সংবাদ আলোচনা সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ ইউনুছ হোসেন, গাজীপুর রির্পোটাস ক্লাবের সমাজ কল্যান সম্পাদক মোঃ মোতাকিম খান, টঙ্গী সাংবাদিক ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হানিফ হোসেন, টঙ্গী সাংবাদিক ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবু সালেহ মুসা বাবু, দৈনিক তৃতীয় মাত্রার হানিফ মিয়া সবুজ, গাজীপুর শাখার হেযবুত তওহীদের সভাপতি মোঃ সেলিম হোসেন আপন, দৈনিক আমাদের কন্ঠ মোঃ মেরাজ শিকদার, সাপ্তাহিক অবদান মোজাহিদুল ইসলাম, দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল হাজী মোঃ জাহাঙ্গীর মিয়া, দৈনিক বাংলাদেশ সময় মোসাঃ রোকছানা পারভিন রুবি, আরিফুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম সহ টঙ্গীর আরো অনেক সাংবাদিক গণ।
প্রধান অতিথি টঙ্গী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ফিরোজ তালুকদার দৈনিক বজ্রশক্তি পত্রিকার মঙ্গল কামনা করেন ও পত্রিকাটি প্রচার প্রসারে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
উক্ত অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক বক্তব্যে বলেন, দেশকে জঙ্গী সন্ত্রাস ও ধর্ম ব্যবসার বিপক্ষে দৈনিক বজ্রশক্তির ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘দেশের অন্যান্য পত্রিকা থেকে দৈনিক বজ্রশক্তির পার্থক্য রয়েছে। এটি কোনো বাণিজ্যিক পত্রিকা নয়। এটি একটি আদর্শিক পত্রিকা। সমাজে বিরাজ মান যাবতীয় অন্যায়, অবিচার ও অসত্য, জঙ্গীবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও অপরাজনীতির বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করার জন্য পত্রিকাটি কাজ করে যাচ্ছে। সর্ব শেষ এক আন্দ ঘনপরিবেশে কেক কাটার মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠনের সমাপ্তি ঘটে।