সুপ্রিমকোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এটর্নি জেনারেল আজ এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিচারপতি এস কে সিনহার পদত্যাগে বিচার বিভাগে কোনো প্রভাব পড়বে না। পদত্যাগ করা ছাড়া তার কোনো পথ খোলা ছিল না। তিনি বলেন, বিচার বিভাগের কেউ যদি দুর্নীতি করে বা নৈতিকস্খলন ঘটায় তাহলে তার পদে থাকা উচিত নয়।
প্রধান বিচারপতির পদত্যাগে কোনো সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়নি। এক মাস ১০ দিন ছুটির শেষ দিনে শুক্রবার (১০ নভেম্বর) সিঙ্গাপুর থেকে হাইকমিশনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে তার পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন বিচারপতি এস কে সিনহা। শনিবার পদত্যাগপত্রটি বঙ্গভবনে পৌঁছে। আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসরে যাওয়ার দুই মাস ২১ দিন আগেই পদত্যাগ করলেন তিনি।
গত ৩ অক্টোবর থেকে একমাসের ছুটিতে যান প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। পরে আরো দশ দিনের ছুটি বাড়িয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া যান তিনি।
গত ২ অক্টোবর আপিল বিভাগের কর্মে প্রবীণতম বিচারক বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালনের দায়িত্ব দেন রাষ্ট্রপতি।