বিশ্বের সবচেয়ে বড় চকোলেট প্রদর্শনী সম্প্রতি হয়ে গেল জার্মানিতে। সালোঁ দ্যু শকোলা বা চকোলেট শো ছিল এই প্রদর্শনীর নাম। বিভিন্ন দেশের ডিজাইনারদের পোশাক পরে র্যাম্প মাতালেন সুন্দরী মডেল কন্যারা। ফ্যাশন শো মানেই বিখ্যাত মডেলদের সুন্দর পোশাক পরে সুন্দরীটা হাঁটবেন, সেটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে ফ্যাশন শোয়ের মানেটা একটি হলেও অন্য ছিল। এই প্রদর্শনীতে মডেলনা কাপডজ়ের নয়, চকলেটের পোশাক পড়ে র্যাম্পে হাঁটেন। ১৯৯৪ সালে প্যারিস প্রথম এই ধরনের প্রদর্শনী শুরু হয়।
চলতি মাসেক ১৪ থেকে ১৬ নভেম্বর বিশ্বের সবচেয়ে বডট় চকলেট প্রদর্শনি অনুষ্ঠিত হয় জার্মানির কোলন শহরে। জার্মানিতে এইবছরই প্রথম এই প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়। এতে অবংশ নিয়েচিলেন বিশ্বের প্রায়. ৫০ জন প্রদর্শক। দর্শকের সংখ্যা ছিল প্রায় দশ হাজার। এই অনুষ্ঠানে ফ্যাশন শো ছাড়াও ছিল ওয়ার্কশপ, আলোতনা, চকোলেটের নতুন ট্রেন্ড ও নতুন চিন্তাভাবনা। চকোলেট কিভাবে তৈরি হয় সেটা দেখার সুবর্ণ সুযোগ ছিল দর্শকদের জন্য। জার্মানির কোলন শহরের কাথিড্রালটি এই শহরের পরিচয় বহন করে। সে কারণে চকলেট প্রদর্শকদের নজর ছিল সেদিকেও। সেই প্রতীকী ক্যাথিড্রালটিও তৈরি করা হয় চকোলেট দিয়েই।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই চকলেট প্রদর্শনী এর আগে লন্ডন, নিউ ইয়র্ক, ব্রাজিল, টোকিও, চিন, কান, ব্রাসেলস, লিমা, সিউলসহ বিশ্বের চারটি মহাদেশের মোট ২৯টি শহরে হয়েছে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত দর্শকদের সংখ্যা ৬৮ লাখ। এই চকোলেট প্রদর্শনীতে যে চকোলেট ব্যবহার করা হয়েছিল সেগুলো সবই কোকো বীজ থেকে তৈরি করা হয়। বর্তমানে চকোলেটের কদর সর্বত্রই। আমাদের দেশেই রসগোল্লা পান্তুয়ার পাশে জায়গা করে নিয়েছে চকোলেট। এ ছাড়া কাউকে উপহার দেওয়ার ক্ষেত্রেও চকোলেটের স্থান প্রথম সারিতে।
সূত্র: কলকাতা ২৪x৭
চলতি মাসেক ১৪ থেকে ১৬ নভেম্বর বিশ্বের সবচেয়ে বডট় চকলেট প্রদর্শনি অনুষ্ঠিত হয় জার্মানির কোলন শহরে। জার্মানিতে এইবছরই প্রথম এই প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়। এতে অবংশ নিয়েচিলেন বিশ্বের প্রায়. ৫০ জন প্রদর্শক। দর্শকের সংখ্যা ছিল প্রায় দশ হাজার। এই অনুষ্ঠানে ফ্যাশন শো ছাড়াও ছিল ওয়ার্কশপ, আলোতনা, চকোলেটের নতুন ট্রেন্ড ও নতুন চিন্তাভাবনা। চকোলেট কিভাবে তৈরি হয় সেটা দেখার সুবর্ণ সুযোগ ছিল দর্শকদের জন্য। জার্মানির কোলন শহরের কাথিড্রালটি এই শহরের পরিচয় বহন করে। সে কারণে চকলেট প্রদর্শকদের নজর ছিল সেদিকেও। সেই প্রতীকী ক্যাথিড্রালটিও তৈরি করা হয় চকোলেট দিয়েই।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই চকলেট প্রদর্শনী এর আগে লন্ডন, নিউ ইয়র্ক, ব্রাজিল, টোকিও, চিন, কান, ব্রাসেলস, লিমা, সিউলসহ বিশ্বের চারটি মহাদেশের মোট ২৯টি শহরে হয়েছে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত দর্শকদের সংখ্যা ৬৮ লাখ। এই চকোলেট প্রদর্শনীতে যে চকোলেট ব্যবহার করা হয়েছিল সেগুলো সবই কোকো বীজ থেকে তৈরি করা হয়। বর্তমানে চকোলেটের কদর সর্বত্রই। আমাদের দেশেই রসগোল্লা পান্তুয়ার পাশে জায়গা করে নিয়েছে চকোলেট। এ ছাড়া কাউকে উপহার দেওয়ার ক্ষেত্রেও চকোলেটের স্থান প্রথম সারিতে।
সূত্র: কলকাতা ২৪x৭