আপনার চারপাশে উৎসাহব্যঞ্জক নানা বিষয় ছড়িয়ে রয়েছে। প্রতিদিন প্রতিনিয়ত এগুলো খুঁজে নিতে পারেন। এখানে দেখে নিন এমন ৮টি উদ্দীপনা জোগানো বিষয় যা আপনার জীবনকে আরেকটু সুন্দর করে দিতে পারে।
১. ক্ষমা : সবচেয়ে উদ্দীপক এবং বদলে যাওয়ার মতো একটি বিষয়ের কথা বলতে হলে ক্ষমার কথা বলতে হয়। নিজের ভেতরের দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণা দূর করতে হলে ক্ষমা করার পথ খুঁজুন। ক্ষমাশীলতার অর্থ এই নয় যে আপনি নিজের পক্ষে দাঁড়াতে পারেন না অথবা আপনি নরম। এটি একটি মহৎ গুণ।
২. সাহায্য : যেকোনো উপায়ে সাহায্যের সুযোগ আসতে পারে। একজন বৃদ্ধাকে রাস্তা পাড় করে দেওয়াসহ বিশাল কোনো কাজে কাউকে সাহায্যের হাত বাড়াতে পারেন। কোনো বন্ধু বা স্বজন ছোট-বড় যে সমস্যাতেই পড়ুক না কেন, তার দিকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিন।
৩. সহানুভূতি : মানুষের মনের দারুণ একটি গুণ সহানুভূতিশীলতা। এটি এমন এক শক্তি যার মাধ্যমে অন্যের কাছে নিমিষেই আপন হয়ে উঠতে পারেন আপনি। সহানুভূতির মাধ্যমে আপনি অন্যকে যেমন আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে পারেন, তেমনি নিজেকেও করতে পারেন আরো শক্তিশালী।
৪. শিক্ষা : যারা অভিজ্ঞ এবং জ্ঞানী তারা অন্যকে শিক্ষা প্রদান করে আলো ছড়িয়ে দিতে পারেন। এটি শুধু নিজের জন্যে নয়, অন্যকেও এগিয়ে যেতে সহায়তা করে। এ জন্য শিক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে না। আপনার কাজ হবে বাস্তববুদ্ধি ও জ্ঞান অন্যকে প্রদান করা।
৫. ভালোবাসা : এর মাধ্যমে দুনিয়ার যাবতীয় বিষয় জয় করা যায়। প্রিয়জনকে ভালোবাসার সঙ্গে সঙ্গে পরিবার, সমাজ এবং দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন উদ্দীপনায় জাগিয়ে তুলবে আপনাকে। আপনার যেকোনো বাধা-বিপত্তিকে জয় করতে পারেন ভালোবাসা দিয়ে। অন্যের প্রতি খেয়াল, দায়িত্বশীলতা, অন্যের কষ্ট বোঝা ইত্যাদির মাধ্যমে ভালোবাসা প্রকাশ পায়।
৬. উদ্যম : পৃথিবীর যাবতীয় নেতিবাচক দিকগুলোকে জয় করতে প্রয়োজন উদ্যম। তারুণ্যের উদ্যম দিয়ে জয় করা যায় না এমন কিছু নেই। বহু প্রতিবন্ধীকে আমরা দেখি যে, তারা হাল ছেড়ে না দিয়ে একজন যোগ্য মানুষের মতোই বড় বড় কাজ করে যাচ্ছেন। এর মূলত উদ্যমশীলতার চূড়ান্ত উদাহরণ আমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন।
৭. শেখা : যত বেশি শিখবেন তত বেশি জ্ঞান বাড়বে আপনার। আর তত বেশি উদারপন্থী হবেন। এতে করে অন্যের জীর্ণতা যেমন চোখে পড়বে, তেমনি নিজের ঝামেলাগুলোও ধরতে পারবেন সহজে। তাই শেখার কাজ থেকে বিরত হবেন না। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের প্রতিটি ঘটনা থেকে শেখা যায়।
৮. বিশ্বাস : বিশ্বাস দিয়ে অনেক কিছুই জয় করা যায়। তর্কে তা বহুদূর থাকে। বিশ্বাস রাখবেন নিজের ওপর, অন্যের সততার ওপর এবং আপনের আদর্শের ওপর। বিশ্বাস ছাড়া জীবনের যুদ্ধজয় সম্ভব নয়। এ পৃথিবীর বহু স্বপ্নবান মানুষ সফল হতে পেরেছেন। কারণ তারা বিশ্বাস করতেন যে, ইচ্ছাশক্তি থাকলে জয় করা যায় না হেনো কাজ নেই। এই বিশ্বাস থেকেই তারা এগিয়ে যাওয়ার সাহস পান এবং সফলতা অর্জন করেন।
১. ক্ষমা : সবচেয়ে উদ্দীপক এবং বদলে যাওয়ার মতো একটি বিষয়ের কথা বলতে হলে ক্ষমার কথা বলতে হয়। নিজের ভেতরের দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণা দূর করতে হলে ক্ষমা করার পথ খুঁজুন। ক্ষমাশীলতার অর্থ এই নয় যে আপনি নিজের পক্ষে দাঁড়াতে পারেন না অথবা আপনি নরম। এটি একটি মহৎ গুণ।
২. সাহায্য : যেকোনো উপায়ে সাহায্যের সুযোগ আসতে পারে। একজন বৃদ্ধাকে রাস্তা পাড় করে দেওয়াসহ বিশাল কোনো কাজে কাউকে সাহায্যের হাত বাড়াতে পারেন। কোনো বন্ধু বা স্বজন ছোট-বড় যে সমস্যাতেই পড়ুক না কেন, তার দিকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিন।
৩. সহানুভূতি : মানুষের মনের দারুণ একটি গুণ সহানুভূতিশীলতা। এটি এমন এক শক্তি যার মাধ্যমে অন্যের কাছে নিমিষেই আপন হয়ে উঠতে পারেন আপনি। সহানুভূতির মাধ্যমে আপনি অন্যকে যেমন আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে পারেন, তেমনি নিজেকেও করতে পারেন আরো শক্তিশালী।
৪. শিক্ষা : যারা অভিজ্ঞ এবং জ্ঞানী তারা অন্যকে শিক্ষা প্রদান করে আলো ছড়িয়ে দিতে পারেন। এটি শুধু নিজের জন্যে নয়, অন্যকেও এগিয়ে যেতে সহায়তা করে। এ জন্য শিক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে না। আপনার কাজ হবে বাস্তববুদ্ধি ও জ্ঞান অন্যকে প্রদান করা।
৫. ভালোবাসা : এর মাধ্যমে দুনিয়ার যাবতীয় বিষয় জয় করা যায়। প্রিয়জনকে ভালোবাসার সঙ্গে সঙ্গে পরিবার, সমাজ এবং দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন উদ্দীপনায় জাগিয়ে তুলবে আপনাকে। আপনার যেকোনো বাধা-বিপত্তিকে জয় করতে পারেন ভালোবাসা দিয়ে। অন্যের প্রতি খেয়াল, দায়িত্বশীলতা, অন্যের কষ্ট বোঝা ইত্যাদির মাধ্যমে ভালোবাসা প্রকাশ পায়।
৬. উদ্যম : পৃথিবীর যাবতীয় নেতিবাচক দিকগুলোকে জয় করতে প্রয়োজন উদ্যম। তারুণ্যের উদ্যম দিয়ে জয় করা যায় না এমন কিছু নেই। বহু প্রতিবন্ধীকে আমরা দেখি যে, তারা হাল ছেড়ে না দিয়ে একজন যোগ্য মানুষের মতোই বড় বড় কাজ করে যাচ্ছেন। এর মূলত উদ্যমশীলতার চূড়ান্ত উদাহরণ আমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন।
৭. শেখা : যত বেশি শিখবেন তত বেশি জ্ঞান বাড়বে আপনার। আর তত বেশি উদারপন্থী হবেন। এতে করে অন্যের জীর্ণতা যেমন চোখে পড়বে, তেমনি নিজের ঝামেলাগুলোও ধরতে পারবেন সহজে। তাই শেখার কাজ থেকে বিরত হবেন না। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের প্রতিটি ঘটনা থেকে শেখা যায়।
৮. বিশ্বাস : বিশ্বাস দিয়ে অনেক কিছুই জয় করা যায়। তর্কে তা বহুদূর থাকে। বিশ্বাস রাখবেন নিজের ওপর, অন্যের সততার ওপর এবং আপনের আদর্শের ওপর। বিশ্বাস ছাড়া জীবনের যুদ্ধজয় সম্ভব নয়। এ পৃথিবীর বহু স্বপ্নবান মানুষ সফল হতে পেরেছেন। কারণ তারা বিশ্বাস করতেন যে, ইচ্ছাশক্তি থাকলে জয় করা যায় না হেনো কাজ নেই। এই বিশ্বাস থেকেই তারা এগিয়ে যাওয়ার সাহস পান এবং সফলতা অর্জন করেন।
সূত্র : ফোর্বস