কাতারের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে এভাবে সৌদি নেতৃত্ব এখন নিজেরাই মাথা ঠোকাঠুকি শুরু করেছে। এ পরিস্থিতি কোনদিকে গড়ায়, সেটি এখনই বলা মুশকিল। কিন্তু উপসাগরীয় অঞ্চলে চলমান এই অস্থিরতার পুরোপুরি দায় সৌদিআরবকেই নিতে হবে।
উদার ও মানবিক নেতৃত্বের গুণে আয়তনে ছোট দেশ অনেক বড় সাফল্যের অধিকারী হতে পারে- কাতার যেমন এর সবচেয়ে উজ্জ্বল প্রমাণ, তেমনিভাবে পারস্পরিক কলহ আর লোভ একটি বড় আয়তনের দেশকেও নড়বড়ে করে দিতে পারে- সৌদিআরব এখন এর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ‘নমুনা’। একটা বিষয় বেশ পরিষ্কার এখন: কাতারের বিরুদ্ধে লাগতে গিয়ে সৌদি রাজপরিবারের কর্তাদের বিশেষ করে প্রবল ক্ষমতাবান যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের এখন নিজেদেরই কাছা খুলে যাওয়ার অবস্থা! সামনে আর কি কি আছে কে জানে…
লেখক: গণমাধ্যম গবেষক, মানবাধিকার বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কাতার
।