ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, চারটি গুলি, দুটি দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। ‘বন্দুকযুদ্ধে’ পুলিশের চারজন সদস্য আহত হন।
আনোয়ারের বাড়ি কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের নগর সাঁওতা গ্রামে। পুলিশের ভাষ্য, তাঁর বিরুদ্ধে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন থানায় অপরাধের একাধিক মামলা রয়েছে।
কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এস এম মেহেদী হাসান বলেন, ৮ অক্টোবর কুমারখালী বাধবাজার এলাকায় কালী নদী থেকে প্রবাসী রাকিব হোসেনের লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই মামলার গ্রেপ্তার আসামিরা ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যতম আসামি আনোয়ারকে গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্য আসামি ও অস্ত্র উদ্ধারের জন্য আনোয়ারকে নিয়ে পুলিশ জয়নাবাদ রেললাইনের ধারে অভিযানে যায়। এ সময় সন্ত্রাসীরা পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। জবাবে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। ‘বন্দুকযুদ্ধের’ একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পিছু হটে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসা কর্মকর্তা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় লোকজন লাশটি আনোয়ার হোসেনের বলে শনাক্ত করেন।