ঢাকা: বাংলাদেশের শোবিজ অঙ্গনে বিচ্ছেদের হিড়িক লেগেছে। থেমে নেই পাশের দেশের কলকাতায়ও। এই সংসার ভাঙনের খাতায় এবার নাম লেখালেন টলিউড নায়িকা শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায়। কৃষাণ ভ্রজ যাদবের সঙ্গে বৈবাহিক জীবনের ইতি টেনেছেন এই অভিনেত্রী। কবে কোথায় কী কারণে সংসার ভেঙেছে তার নির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অবশ্য তবে নায়িকা নিজেই স্বীকার করে নিয়েছেন স্বামী কৃষাণের সঙ্গেও ডিভোর্স হয়ে গেছে তার। বর্তমানে একমাত্র পুত্রকে নিয়ে সিঙ্গেল মাদারের জীবনযাপন করছেন বেশ সুখেই।
এই সময়কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শ্রাবন্তুী বলেন, দু’জনে মিলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি বিচ্ছেদের। বনিবনা না হলে একসঙ্গে মিথ্যা সুখে থাকার কী লাভ। আমার কোনো অভিযোগ নেই আমার প্রাক্তনের বিরুদ্ধে। আমি চাই, আমার সঙ্গে না হোক , কিন্তু সে যেন ভালো থাকে।
শ্রাবন্তী আরও বলেন, আমি এখন ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছি না। কাজ আর ছেলের পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত। ঝিনুক এবার ক্লাস এইটে। ওর স্কুলে যেতে সুবিধে হবে বলে বেহালা থেকে বাইপাসের ধারে বহুতল ভবনে বাসা নিয়েছি। বেশ ভালো আছি মা-ছেলে।
বিচ্ছেদের হতাশা ছুঁতে পারেনি শ্রাবন্তীকে, এমনটাই জানান তিনি। বললেন, ডিপ্রেসড হয়ে নিজের ক্ষতি করতে পারব না। কারণ আমার ছেলে, বাবা-মা সবসময় আমায় আগলে রাখে। মাঝে মাঝে ভাবি এত ভালোবেসেও আমি ভালোবাসা পেলাম না। তারপর ভাবি বাইরের লোক যাই বলুক, আমি তো জানি কারও সঙ্গে কেন সংসার করতে পারিনি। বাইরের লোক কী বলল, তা নিয়ে আর ভাবি না। তারা কেউ আমার সন্তানকে বড় করবে না। একটাই জীবন। সৎ পথে কাজ করলে ভগবান পাশে থাকবেনই।
এই সময়কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শ্রাবন্তুী বলেন, দু’জনে মিলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি বিচ্ছেদের। বনিবনা না হলে একসঙ্গে মিথ্যা সুখে থাকার কী লাভ। আমার কোনো অভিযোগ নেই আমার প্রাক্তনের বিরুদ্ধে। আমি চাই, আমার সঙ্গে না হোক , কিন্তু সে যেন ভালো থাকে।
শ্রাবন্তী আরও বলেন, আমি এখন ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছি না। কাজ আর ছেলের পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত। ঝিনুক এবার ক্লাস এইটে। ওর স্কুলে যেতে সুবিধে হবে বলে বেহালা থেকে বাইপাসের ধারে বহুতল ভবনে বাসা নিয়েছি। বেশ ভালো আছি মা-ছেলে।
বিচ্ছেদের হতাশা ছুঁতে পারেনি শ্রাবন্তীকে, এমনটাই জানান তিনি। বললেন, ডিপ্রেসড হয়ে নিজের ক্ষতি করতে পারব না। কারণ আমার ছেলে, বাবা-মা সবসময় আমায় আগলে রাখে। মাঝে মাঝে ভাবি এত ভালোবেসেও আমি ভালোবাসা পেলাম না। তারপর ভাবি বাইরের লোক যাই বলুক, আমি তো জানি কারও সঙ্গে কেন সংসার করতে পারিনি। বাইরের লোক কী বলল, তা নিয়ে আর ভাবি না। তারা কেউ আমার সন্তানকে বড় করবে না। একটাই জীবন। সৎ পথে কাজ করলে ভগবান পাশে থাকবেনই।
নিজেকে আবেগপ্রবণ দাবি করে এই অভিনেত্রী বলেন, আমি খুব আবেগপ্রবণ। সংসার করতে ভালোবাসি। কিন্তু এখন মনে হয়, শুধু বর থাকলেই সংসার হবে এমন নয়। বাবা-মা, ছেলেকে নিয়েও সংসার হয়। প্রতিটা মেয়েই চায় সংসার করতে। কিন্তু আমার কপালে যা লেখা ছিল তাই হয়েছে। ভবিষ্যৎ কীরকম হবে জানি না। তবে আমি আগের থেকে পরিণত হয়েছি। দিদি, দিদির বন্ধুরা আছে। ওরা আমায় একাকিত্বে ভুগতে দেয় না। এখন কাজেও অনেক বেশি মন দিতে পারছি। মাঝে এক বছর কাজে অতটা মন দেইনি। আর ছেলেকে নিয়েও ভাবনা নেই। ও আমার সেরা বন্ধু। ভীষণ বোঝে আমায়।