রেজিস্ট্রার্ড গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি নির্ধারণ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের করা গত জুলাইয়ের বিশেষ সভা ও সেখানে অনুমোদিত তিন সদস্যের উপাচার্য প্যানেলকে অবৈধ ঘোষনা করেছেন হাই কোর্ট। এ বিষয়ে এর আগে হাই কোর্টের দেয়া রুলের নিষ্পত্তি করে বিচারপতি জিনাত আরা ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ মঙ্গলবার এই রায় দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আগামী ছয় মাসের মধ্যে ‘যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে’ এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে রায়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে হাই কোর্টে এ বিষয়ে শুনানি করেন কামরুল হক সিদ্দিকী। আর রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান।
এর আগে আপিল বিভাগ সিনেটে মনোনীত ওই তিন সদস্যের প্যানেল নিয়ে পরবর্তী কার্যক্রম স্থগিত করে হাই কোর্টে রুল নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছিল। আর রুল নিষ্পত্তির আগ পর্যন্ত তখনকার উপাচার্যই বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে সেই আদেশে জানানো হয়েছিল। কিন্তু আট বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের মেয়াদ পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় রুল নিষ্পত্তির আগেই গত ৪ সেপ্টেম্বর ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামানকে ‘সাময়িকভাবে’ উপাচার্যের দায়িত্ব দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত ২৯ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী ভবনে হওয়া সিনেট সভায় উপাচার্য নির্বাচনে যে তিন জনের প্যানেল অনুমোদন করা হয়েছিল, সেখানে অধ্যাপক আখতারুজ্জামানের নাম ছিল না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে হাই কোর্টে এ বিষয়ে শুনানি করেন কামরুল হক সিদ্দিকী। আর রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান।
এর আগে আপিল বিভাগ সিনেটে মনোনীত ওই তিন সদস্যের প্যানেল নিয়ে পরবর্তী কার্যক্রম স্থগিত করে হাই কোর্টে রুল নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছিল। আর রুল নিষ্পত্তির আগ পর্যন্ত তখনকার উপাচার্যই বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে সেই আদেশে জানানো হয়েছিল। কিন্তু আট বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের মেয়াদ পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় রুল নিষ্পত্তির আগেই গত ৪ সেপ্টেম্বর ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামানকে ‘সাময়িকভাবে’ উপাচার্যের দায়িত্ব দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত ২৯ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী ভবনে হওয়া সিনেট সভায় উপাচার্য নির্বাচনে যে তিন জনের প্যানেল অনুমোদন করা হয়েছিল, সেখানে অধ্যাপক আখতারুজ্জামানের নাম ছিল না।