মোঃ জাকারিয়া/ সামসুদ্দিন/ আলী আজগর খান পিরু, গাজীপুর অফিস: গাজীপুর সিটিকরপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে আওয়ামীলীগের দুই জন মেয়র প্রার্থী ছিলেন। একজন বিলুপ্ত টঙ্গী পৌরসভার মেয়র এডভোকেট আজমত উল্লাহ খান ও আরেকজন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম। এবার আরেকজন যুক্ত হচ্ছেন। তিনি হলেন, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহবায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল।
গাজীপুর সিটিকরপোরেশনের প্রথম দলীয় প্রতীকে আসন্ন দ্বিতীয় নির্বাচনে এবার ক্ষমতাসীন আওয়ামীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী তিনজন প্রার্থী। তাদের মধ্যে আজকের সিরিজে কামরুল আহসান সরকার রাসেলকে নিয়ে আমাদের প্রতিবেদন।
২০১২ সালে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন গঠন হওয়ার পর কামরুল আহসান সরকার রাসেলকে আহ্বায়ক করে ২১ সদস্যের গাজীপুর মহানগর যুবলীগ কমিটির অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি। সেই থেকে রাসেলের নতুন পরিচয়। ছাত্র রাজনীতিতে দীর্ঘদিন তিনি ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন সেই সময় থেকে জনপ্রিয় রাসেল সরকার।
গাজীপুরে আওয়ামীলীগ এর বিভিন্ন ক্রান্তিকালে, বিএনপি জামাতের বিভিন্ন হরতালে থেকেছেন সর্বদা থেকেছেন রাজপথের অগ্রভাগে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের সময় বিএনপি জামাত কে প্রতিহত করেছেন।অনেক রাজনৈতিক নেতা আছেন গাজীপুর এ তবে রাসেল সরকার একটু আলাদা তার সততা,আপস হীন,এবং কোন প্রকার অন্যায় কাজের সংগ তিনি দেন না, আর এর জন্য সাধারণ মানুষ রাসেল সরকার কে নিয়ে অন্যভাবে চিন্তা শুরু করেছেন। সিটির ছাত্র,যুবক,শ্রমিক,কৃষক থেকে শুরু করে দলীয় নেতাকর্মী ও ভিন্ন দলের মানুষ ও তার সুনাম করছে তারা বলেন রাসেল সরকার যদি মেয়র পদে আসেন তাহলে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ তার পাশে থাকবে বলে আস্বস্থ করেন। রাসেল সরকার একজন কর্মী বান্ধব ত্যাগী নেতা, তাই তিনি সরকারি দলে থাকা অবস্থায় কোন অনৈতিক সুবিধার আশ্রয় তিনি নেননি ঝুট ব্যবসার আশেপাশে তিনি যান না। গরীব মানুষের পাশে পাওয়া যায় তাকে।
আওয়ামীলীগের সাধারণ কর্মীরা বলছেন, দল যাকে মনোনয়ন দেন তার পক্ষেই থাকবেন তারা। তবে মেয়র পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে রাসেল সরকার কোন অংশেই কম নয়।