ডেসটিনির দুইটি দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ১৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার ভারপ্রাপ্ত ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েস এদিন ধার্য করেন।
গত ১৩ অক্টোবর সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জহুরুল হক পলাতক ৪৬ আসামিকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
একমাত্র আসামি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ জামিনে আছেন তিনি আদালতে হাজির ছিলেন।
অপর আসামিদের মধ্যে এমডি মো. রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম ও মো. জিয়াউল হক মোল্লাকে কারা কর্তৃপক্ষ কারাগার থেকে তাদের আদালতে হাজির করেন।
৪৬ পলাতক আসামিরা হলেন,মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কোম্পানি ডেসটিনির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোফরানুল হক, পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন, ফারাহ দীবা, সাঈদ-উর-রহমান, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, জমশেদ আরা চৌধুরী, ইরফান আহমেদ, শেখ তৈয়বুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, জসিমউদ্দিন ভূঁইয়া, এসএম আহসানুল কবির, জুবায়ের হোসেন, মোসাদ্দেক আলী খান, আবদুল মান্নান, আবুল কালাম আজাদ, আজাদ রহমান, মো. আকবর হোসেন সুমন, সাঈদুল ইসলাম খান (রুবেল), মো. সুমন আলী খান, শিরীন আকতার, রফিকুল ইসলাম সরকার, মো. মজিবুর রহমান, ড. এম হায়দারুজ্জামান, মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, কাজী মো. ফজলুল করিম, মোল্লা আল আমীন, মো. শফিউল ইসলাম, সিকদার কবিরুল ইসলাম, মো. ফিরোজ আলম, ওমর ফারুক, সুনীল বরণ কর্মকার ওরফে এসবি কর্মকার, ফরিদ আকতার, এস সহিদুজ্জামান চয়ন, আবদুর রহমান তপন, মেজর (অব.) সাকিবুজ্জামান খান, এসএম আহসানুল কবির (বিপ্লব), এ এইচ এম আতাউর রহমান রেজা, গোলাম কিবরিয়া মিল্টন, মো. আতিকুর রহমান, খন্দকার বেনজীর আহমেদ, এ কে এম সফিউল্লাহ, শাহ আলম, মো. দেলোয়ার হোসেন, মিসেস জেসমিন আক্তার (মিলন) ও মো. শফিকুল হক।
২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুদকের উপপরিচালক মোজাহার আলী সরদার এবং সহকারী পরিচালক মো. তৌফিক দীর্ঘ তদন্তের পর আদালতে পৃথক দুটি চার্জশিট দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়েছে, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির(ডিএমসিএসএল) মামলায় আসামিরা নিজেরা লাভবান হওয়ার জন্য ২০০৯ সালের জুলাই থেকে ২০১২ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে আট লাখেরও বেশি বিনিয়োগকারীর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। এ সময় ঋণ প্রদান, অলাভজনক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ, নতুন প্রতিষ্ঠান খোলার নামে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এক হাজার ৯০১ কোটি ২৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা সংগ্রহ করা করে। সে অর্থথেকেই আসামিরা লভ্যাং, সম্মানী ও বেতন-ভাতার নামে এক হাজার ৮৬১ কোটি টাকারও বেশি অর্থ সরিয়ে নেন।
দুদকের অপর মামলাটি ছিল ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশনলিমিটেড (ডিটিপিএল)সংক্রান্ত। বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত শাখা জানায়, ২০০৬ সালের ২১ মার্চ থেকে২০০৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আইন ও বিধি লঙ্ঘন করে গাছ বিক্রির নামেডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের (ডিটিপিএল) জন্য দুই হাজার ৩৩৫ কটি ৭৪লাখ ৮৫ হাজার ৫০০ টাকা জনগণের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়। এ অর্থ থেকেদুই হাজার ২৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২২৭ টাকা সরিয়ে নেন।
গত ১৩ অক্টোবর সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জহুরুল হক পলাতক ৪৬ আসামিকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
একমাত্র আসামি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ জামিনে আছেন তিনি আদালতে হাজির ছিলেন।
অপর আসামিদের মধ্যে এমডি মো. রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম ও মো. জিয়াউল হক মোল্লাকে কারা কর্তৃপক্ষ কারাগার থেকে তাদের আদালতে হাজির করেন।
৪৬ পলাতক আসামিরা হলেন,মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কোম্পানি ডেসটিনির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোফরানুল হক, পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন, ফারাহ দীবা, সাঈদ-উর-রহমান, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, জমশেদ আরা চৌধুরী, ইরফান আহমেদ, শেখ তৈয়বুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, জসিমউদ্দিন ভূঁইয়া, এসএম আহসানুল কবির, জুবায়ের হোসেন, মোসাদ্দেক আলী খান, আবদুল মান্নান, আবুল কালাম আজাদ, আজাদ রহমান, মো. আকবর হোসেন সুমন, সাঈদুল ইসলাম খান (রুবেল), মো. সুমন আলী খান, শিরীন আকতার, রফিকুল ইসলাম সরকার, মো. মজিবুর রহমান, ড. এম হায়দারুজ্জামান, মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, কাজী মো. ফজলুল করিম, মোল্লা আল আমীন, মো. শফিউল ইসলাম, সিকদার কবিরুল ইসলাম, মো. ফিরোজ আলম, ওমর ফারুক, সুনীল বরণ কর্মকার ওরফে এসবি কর্মকার, ফরিদ আকতার, এস সহিদুজ্জামান চয়ন, আবদুর রহমান তপন, মেজর (অব.) সাকিবুজ্জামান খান, এসএম আহসানুল কবির (বিপ্লব), এ এইচ এম আতাউর রহমান রেজা, গোলাম কিবরিয়া মিল্টন, মো. আতিকুর রহমান, খন্দকার বেনজীর আহমেদ, এ কে এম সফিউল্লাহ, শাহ আলম, মো. দেলোয়ার হোসেন, মিসেস জেসমিন আক্তার (মিলন) ও মো. শফিকুল হক।
২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুদকের উপপরিচালক মোজাহার আলী সরদার এবং সহকারী পরিচালক মো. তৌফিক দীর্ঘ তদন্তের পর আদালতে পৃথক দুটি চার্জশিট দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়েছে, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির(ডিএমসিএসএল) মামলায় আসামিরা নিজেরা লাভবান হওয়ার জন্য ২০০৯ সালের জুলাই থেকে ২০১২ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে আট লাখেরও বেশি বিনিয়োগকারীর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। এ সময় ঋণ প্রদান, অলাভজনক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ, নতুন প্রতিষ্ঠান খোলার নামে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এক হাজার ৯০১ কোটি ২৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা সংগ্রহ করা করে। সে অর্থথেকেই আসামিরা লভ্যাং, সম্মানী ও বেতন-ভাতার নামে এক হাজার ৮৬১ কোটি টাকারও বেশি অর্থ সরিয়ে নেন।
দুদকের অপর মামলাটি ছিল ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশনলিমিটেড (ডিটিপিএল)সংক্রান্ত। বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত শাখা জানায়, ২০০৬ সালের ২১ মার্চ থেকে২০০৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আইন ও বিধি লঙ্ঘন করে গাছ বিক্রির নামেডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের (ডিটিপিএল) জন্য দুই হাজার ৩৩৫ কটি ৭৪লাখ ৮৫ হাজার ৫০০ টাকা জনগণের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়। এ অর্থ থেকেদুই হাজার ২৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২২৭ টাকা সরিয়ে নেন।