শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু প্রাকৃতিক সম্পদের সুব্যবস্থাপনা ও শিল্পায়ন বিষয়ক গ্রুপ-৭৭ (জি-৭৭) ভুক্ত সদস্য দেশগুলোর মন্ত্রী পর্যায়ের সভায় যোগদানের জন্য গতরাতে বলিভিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। জাতিসংঘ শিল্প উন্নয়ন সংস্থার সহায়তায় জি-৭৭ এর চেয়ারম্যান বলিভিয়া এবং চীন যৌথভাবে এ সভার আয়োজন করেছে। বলিভিয়ার তারিজায় ২৮ ও ২৯ নভেম্বর এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সদস্য দেশগুলোর শিল্প, অর্থ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রীরা অংশ নেবেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ একথা বলা হয়।
সভায় প্রাকৃতিক সম্পদের সুব্যবস্থাপনা ও শিল্পায়ন নীতি কৌশল নির্ধারণের বিষয়ে জি-৭৭ ভুক্ত দেশ এবং চীনের মন্ত্রীরা বিস্তারিত আলোচনা করবেন। এ উপলক্ষে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা ও গৃহীত টেকসই কর্মপন্থা সম্পর্কিত মুক্ত সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। এতে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বাংলাদেশে বিদ্যমান প্রাকৃতিক সম্পদ ও এর সুরক্ষায় সরকার গৃহিত উদ্যোগ সম্পর্কে বক্তব্য তুলে ধরবেন। তিনি প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের লক্ষ্যে জি-৭৭ ভুক্ত দেশগুলোতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে নীতি ও আইন কাঠামো প্রণয়নের তাগিদ দেবেন।
এছাড়া, তিনি বিকল্প প্রাকৃতিক সম্পদের উৎস খুঁজে বের করার পাশাপাশি দক্ষতার সাথে প্রাকৃতিক সম্পদের উত্তোলন, সংরক্ষণ, পরিবহন ও ব্যবহারের লক্ষ্যে টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের বিষয়ে সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেবেন। তিনি প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় ও বেআইনী ব্যবহাররোধে বিদ্যমান আইনের যথাযথ প্রয়োগ, নির্বিচারে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রাকৃতিক সম্পদের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে একটি সচেতন ও দায়বদ্ধ সমাজ গঠনের জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহবান জানাবেন। সভায় তিনি প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ, উৎপাদন ও সংরক্ষণ প্রক্রিয়ায় স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্তকরণ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ বিষয়ে উদ্ভুত যে কোনো বিরোধ শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরবেন।
উল্লেখ্য, জি-৭৭ ভুক্ত দেশগুলোতে প্রাকৃতিক সম্পদের বিশাল ভান্ডার রয়েছে। দক্ষতার সাথে এ সম্পদ আহরণ ও শিল্পায়নে এর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা এখনো সম্ভব হয়নি। তারিজায় অনুষ্ঠেয় এ সভা জি-৭৭ এর সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ, সুব্যবস্থাপনা ও ব্যবহারের অভিন্ন কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এতে অংশগ্রহণের ফলে প্রাকৃতিক সম্পদের দক্ষ ব্যবহারের মাধ্যমে টেকসই শিল্পায়নের লক্ষ্য অর্জনে ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশে গৃহিত উদ্যোগ ও কর্মসূচি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।
এ অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশের শিল্পায়নের অভিযাত্রা জোরদারে কার্যকর নীতি প্রণয়ন ও উদ্যোক্তা সেবা বহুমুখীকরণের কৌশল নির্ধারণ সহজ হবে। আন্তর্জাতিক এ ফোরামে অংশগ্রহণের মাধ্যমে গ্রুপ-৭৭ ভুক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধি এবং শিল্পখাতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহায়তার ক্ষেত্র তৈরি হবে। পাশাপাশি সদস্য দেশগুলো থেকে বাংলাদেশে প্রযুুক্তি হস্তান্তর ও শিল্প কারখানা স্থানান্তরে
সভায় প্রাকৃতিক সম্পদের সুব্যবস্থাপনা ও শিল্পায়ন নীতি কৌশল নির্ধারণের বিষয়ে জি-৭৭ ভুক্ত দেশ এবং চীনের মন্ত্রীরা বিস্তারিত আলোচনা করবেন। এ উপলক্ষে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা ও গৃহীত টেকসই কর্মপন্থা সম্পর্কিত মুক্ত সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। এতে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বাংলাদেশে বিদ্যমান প্রাকৃতিক সম্পদ ও এর সুরক্ষায় সরকার গৃহিত উদ্যোগ সম্পর্কে বক্তব্য তুলে ধরবেন। তিনি প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের লক্ষ্যে জি-৭৭ ভুক্ত দেশগুলোতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে নীতি ও আইন কাঠামো প্রণয়নের তাগিদ দেবেন।
এছাড়া, তিনি বিকল্প প্রাকৃতিক সম্পদের উৎস খুঁজে বের করার পাশাপাশি দক্ষতার সাথে প্রাকৃতিক সম্পদের উত্তোলন, সংরক্ষণ, পরিবহন ও ব্যবহারের লক্ষ্যে টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের বিষয়ে সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেবেন। তিনি প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় ও বেআইনী ব্যবহাররোধে বিদ্যমান আইনের যথাযথ প্রয়োগ, নির্বিচারে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রাকৃতিক সম্পদের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে একটি সচেতন ও দায়বদ্ধ সমাজ গঠনের জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহবান জানাবেন। সভায় তিনি প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ, উৎপাদন ও সংরক্ষণ প্রক্রিয়ায় স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্তকরণ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ বিষয়ে উদ্ভুত যে কোনো বিরোধ শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরবেন।
উল্লেখ্য, জি-৭৭ ভুক্ত দেশগুলোতে প্রাকৃতিক সম্পদের বিশাল ভান্ডার রয়েছে। দক্ষতার সাথে এ সম্পদ আহরণ ও শিল্পায়নে এর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা এখনো সম্ভব হয়নি। তারিজায় অনুষ্ঠেয় এ সভা জি-৭৭ এর সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ, সুব্যবস্থাপনা ও ব্যবহারের অভিন্ন কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এতে অংশগ্রহণের ফলে প্রাকৃতিক সম্পদের দক্ষ ব্যবহারের মাধ্যমে টেকসই শিল্পায়নের লক্ষ্য অর্জনে ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশে গৃহিত উদ্যোগ ও কর্মসূচি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।
এ অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশের শিল্পায়নের অভিযাত্রা জোরদারে কার্যকর নীতি প্রণয়ন ও উদ্যোক্তা সেবা বহুমুখীকরণের কৌশল নির্ধারণ সহজ হবে। আন্তর্জাতিক এ ফোরামে অংশগ্রহণের মাধ্যমে গ্রুপ-৭৭ ভুক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধি এবং শিল্পখাতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহায়তার ক্ষেত্র তৈরি হবে। পাশাপাশি সদস্য দেশগুলো থেকে বাংলাদেশে প্রযুুক্তি হস্তান্তর ও শিল্প কারখানা স্থানান্তরে