সাভারের ভার্কুতা তুরাগ নদীর তীব্র স্রোতে ভেঙ্গে গেছে নদীর উপর নির্মিত ব্রীজটি। ফলে পাড়াপাড়ের দুর্ভোগে পড়েছে ২৯ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ।
২০০৫ সালে সেতুটি নির্মাণ করে ভার্কুতা ইউনিয়ন পরিষদ। সাভারের বলিয়ারপুর শ্যামলাসি সড়কে সাথে ৮০ ফুট দৈঘ্যের ব্রিজ নির্মাণ করে। সেতুটি রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে সাভারের সঙ্গে যাতায়াতের গুরুত্বপূর্ন ব্রীজ।তবে গত বৃস্পতিবার সকালে বন্যার পানির তীব্র স্রোতে প্রথম দফায় তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে নদীর তীব্র স্রোতে সম্পূর্ন ব্রিজ ভেঙ্গে পানিতে তলিয়ে যায় । ব্রীজ ভাঙ্গনের চরম বিপাকে পড়েছেন ওই এলাকা ও আশে পাশের লক্ষাধিক মানুষ। ব্রিজ না থাকার স্কুল ও কলেজের সব ধরণের প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম প্রায় থেমে গেছে।
এ ব্যাপারে ভার্কুতা ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র রোডের ব্রীজ টি ভেঙে পড়ে যাওয়ার ২৯ টি গ্রামে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসীর তুরাগ নদী পাড়াপাড়ের দুর্ভোগ নিরসনে সেখানে নতুন একটি ব্রীজ নির্মাণ করা জরুরি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো, খলিলুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন বন্যায় ভাকুর্তা ক্ষতিগ্রস্ত ব্রিজের নকশা তৈরী করা হয়েছে। কি পরিমান ক্ষতি হয়েছে ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্রীজ- ও সড়ক মেরামত ২ মাসে মধ্যে কাজ শেষ করা হবে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন সংস্থার (বিআইডব্লিউটি) কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরির্দশন করেছে।