তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, গণতন্ত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংগ নির্বাচন হলেও এর নামে গণতন্তের নাজায়েজ ও হারাম শক্তিকে জাতি জায়েজ এবং হালাল করতে পারে না। তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ-মৌলবাদ-সন্ত্রাসবাদকে নির্বাচনের নামে হালাল ও জায়েজ করা হলে এরা গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে গণতন্ত্রের পিঠে ছোবল মারতেই থাকবে। হাসানুল হক ইনু আজ বুধবার বিকেলে জাসদ কার্যালয়ে কর্নেল তাহের মিলনায়তনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ আয়োজিত শহীদ ডা. মিলন স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
জাসদ উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আণবিক শক্তি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম এ করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি এ্যাড. হাবিবুর রহমান শওকত, জাসদ নেতা মোঃ খালেদ, করিম শিকদার, শওকত রায়হান, প্রমুখ। মন্ত্রী তার সহযোদ্ধা ও নব্বই এর গণ-আন্দোলনের বীর শহীদ ডা. মিলনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, মিলনসহ শহীদদের রক্তে কেনা গণতন্ত্র এখনো নিরাপদ হয়নি। তিনি বলেন, সামরিক স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের যে পর্ব চলছে সেখানে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, সামরিক স্বৈরতন্ত্র সৃষ্ট জঞ্জাল জঙ্গিবাদ-মৌলবাদ-সন্ত্রাসবাদের আবর্জনা কি জাতি বয়েই চলবে নাকি চিরদিনের জন্য আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করবে?
তথ্যমন্ত্রী বলেন, জঞ্জাল সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্রের অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে লাভ হয়নি। বরং অগণতান্ত্রিক শক্তির পুনরুত্থান হয়েছে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ-মৌলবাদকে আশ্রয় দিয়ে বিএনপি ও বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য মহাবিপদ হিসেবে দেখা দিয়েছে উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, ডাক্তার মিলন, শাহজাহান সিরাজসহ সামরিক স্বৈরতন্ত্র বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মহান শহীদদের রক্তঋণ পরিশোধ করতে হলে স্বৈরতন্ত্রের রেখে যাওয়া গণতন্ত্রে নাজায়েজ ও হারাম শক্তি এবং তাদের আশ্রয়দাতা বিএনপি-জামাত-খালেদা জিয়া চক্রকে শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে।
জাসদ উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আণবিক শক্তি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম এ করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি এ্যাড. হাবিবুর রহমান শওকত, জাসদ নেতা মোঃ খালেদ, করিম শিকদার, শওকত রায়হান, প্রমুখ। মন্ত্রী তার সহযোদ্ধা ও নব্বই এর গণ-আন্দোলনের বীর শহীদ ডা. মিলনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, মিলনসহ শহীদদের রক্তে কেনা গণতন্ত্র এখনো নিরাপদ হয়নি। তিনি বলেন, সামরিক স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের যে পর্ব চলছে সেখানে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, সামরিক স্বৈরতন্ত্র সৃষ্ট জঞ্জাল জঙ্গিবাদ-মৌলবাদ-সন্ত্রাসবাদের আবর্জনা কি জাতি বয়েই চলবে নাকি চিরদিনের জন্য আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করবে?
তথ্যমন্ত্রী বলেন, জঞ্জাল সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্রের অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে লাভ হয়নি। বরং অগণতান্ত্রিক শক্তির পুনরুত্থান হয়েছে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ-মৌলবাদকে আশ্রয় দিয়ে বিএনপি ও বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য মহাবিপদ হিসেবে দেখা দিয়েছে উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, ডাক্তার মিলন, শাহজাহান সিরাজসহ সামরিক স্বৈরতন্ত্র বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মহান শহীদদের রক্তঋণ পরিশোধ করতে হলে স্বৈরতন্ত্রের রেখে যাওয়া গণতন্ত্রে নাজায়েজ ও হারাম শক্তি এবং তাদের আশ্রয়দাতা বিএনপি-জামাত-খালেদা জিয়া চক্রকে শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে।