মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের আইনজীবি ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, কামারুজ্জামানের লিখিত রায় প্রদানের ১৫ দিনের মধ্যে আমরা রিভিউ আবেদন করব। রিভিউ নিস্পত্তি অর্থাৎ খারিজ হওয়ার পরে দণ্ড কার্যকর হবে।
তিনি বলেন, দেশে আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল রয়েছেন । তারা যদি তাড়াহুড়ো করেন, এতে আসামির পরিবারের উপর মানসিক চাপ ও যাতনা সৃষ্টি হবে। এই চাপ ও যাতনা সৃষ্টি করা আইনের শাসনের পরিপন্থী ও মানবতাবিরোধী কাজ।
মাহবুব হোসেন বলেন, সাধারণ মানুষ বলে রিভিউ করার সুযোগ যদি থাকত আব্দুল কাদের মোল্লা আরো ১০ দিন বেঁচে থাকতে পারতেন। যদিও হায়াত মউত আল্লাহর হাতে।
কামারুজ্জামানের মামলা সম্পর্কে তিনি বলেন, সাক্ষী নিয়ে আইনের ব্যত্যয় হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট ত্রুটি বিবেচনা করবেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবি হিসেবে বলছি, রিভিউতে রায়ের হেরফের হতে পারে। আমরা যদি দেখাতে পারি এবং সুপ্রিম কোর্ট যদি সন্তুষ্ট হয় সেক্ষেত্রে দণ্ড কমানো আদালতের উপর নির্ভর করবে, শাহবাগের স্লোগানের উপর নয়। আশা করব সুপ্রিম কোর্ট সুèভাবে মামলাটি দেখবেন।