এক শিশুকে নিজের বাড়িতে ডেকে এনে গত দেড় মাসে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হল ৭৮ বছরের বৃদ্ধকে। মঙ্গলবার ভোরে ভারতের গাইঘাটা থানার পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, গাইঘাটার ওই বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ জানায়, ঘটনার কথা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই বিজন হাওলাদার নামে অভিযুক্ত বৃদ্ধ সপরিবার এলাকা ছেড়েছিল। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিজন জামসেদপুরে গা ঢাকা দিয়েছে সে। এদিন বনগাঁ মহকুমা আদালতে হাজির করা হলে বিচারক ওই বৃদ্ধকে ১৪ দিন জেলহ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
শিমুলপুরের বাসিন্দা পঞ্চম শ্রেণির ওই নাবালিকা। সে জানিয়েছে, দেড় মাস আগে স্কুলে যাওয়ার আগে পাশের দাদু বিজনের বাড়িতে সে ঘড়ি দেখতে যায়। সে সময়ে ফাঁকা বাড়িতে একা পেয়ে বিজন তাকে ধর্ষণ করে। ঘটনার কথা জানাজানি হলে তাকে ও তার মাকে মারধরের হুমকিও দেওয়া হয়। অভিযোগ, এরপর থেকে প্রায়ই বাড়িতে নিয়ে এসে ওই শিশুর ওপরে অত্যাচার চালাত ওই বৃদ্ধ। ১৩ নভেম্বর মেয়েটি সব কথা খুলে বলে। ওই দিনই গাইঘাটা থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হয়। এলাকার নারীরা জানান, বছর কুড়ি আগে ওই বৃদ্ধ এলাকার পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করে। সকলের সামনে ক্ষমা চাওয়ায় গণপিটুনি দিয়ে আর আর্থিক জরিমানা করে এলাকার মানুষ তাকে ছেড়ে দেন। তাঁদের দাবি কয়েক বছর আগেও আরও এক বালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে বিজন। বাধা দেওয়ায় তার গলায় অস্ত্রের কোপও মেরেছিল সে। তাই এই বার গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে আর কোনও ভাবেই গ্রামে ঢুকতে দিতে রাজি নন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার কথা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই বিজন হাওলাদার নামে অভিযুক্ত বৃদ্ধ সপরিবার এলাকা ছেড়েছিল। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিজন জামসেদপুরে গা ঢাকা দিয়েছে সে। এদিন বনগাঁ মহকুমা আদালতে হাজির করা হলে বিচারক ওই বৃদ্ধকে ১৪ দিন জেলহ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
শিমুলপুরের বাসিন্দা পঞ্চম শ্রেণির ওই নাবালিকা। সে জানিয়েছে, দেড় মাস আগে স্কুলে যাওয়ার আগে পাশের দাদু বিজনের বাড়িতে সে ঘড়ি দেখতে যায়। সে সময়ে ফাঁকা বাড়িতে একা পেয়ে বিজন তাকে ধর্ষণ করে। ঘটনার কথা জানাজানি হলে তাকে ও তার মাকে মারধরের হুমকিও দেওয়া হয়। অভিযোগ, এরপর থেকে প্রায়ই বাড়িতে নিয়ে এসে ওই শিশুর ওপরে অত্যাচার চালাত ওই বৃদ্ধ। ১৩ নভেম্বর মেয়েটি সব কথা খুলে বলে। ওই দিনই গাইঘাটা থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হয়। এলাকার নারীরা জানান, বছর কুড়ি আগে ওই বৃদ্ধ এলাকার পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করে। সকলের সামনে ক্ষমা চাওয়ায় গণপিটুনি দিয়ে আর আর্থিক জরিমানা করে এলাকার মানুষ তাকে ছেড়ে দেন। তাঁদের দাবি কয়েক বছর আগেও আরও এক বালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে বিজন। বাধা দেওয়ায় তার গলায় অস্ত্রের কোপও মেরেছিল সে। তাই এই বার গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে আর কোনও ভাবেই গ্রামে ঢুকতে দিতে রাজি নন।
সূত্র : কলকাতা ২৪