এর পর ফেরালেন জস হ্যাজলউডকেও। আর এর সুবাদে ২১৭ রানেই অলআউট হয়েছে সফরকারীরা। বাংলাদেশ পেয়েছে ৪৩ রানের লিড।এর আগে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে (২৩) মুশফিকুর রহিমের স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার বানিয়ে নিজের তৃতীয় উইকেট তুলে নেন সাকিব। ১৪৪ রানে অষ্টম উইকেট হারায় অজিরা। মধ্যাহ্ন বিরতির পর দ্বিতীয় সেশনের প্রথম ওভারেই ম্যাথু ওয়েডকে (৫) এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে তৃতীয় শিকারে পরিণত করেন মেহেদি হাসান মিরাজ।
প্রথম সেশনের শেষ ওভারে (৩৬তম) ওপেনার ম্যাট রেনশকে (৪৫) স্লিপে সৌম্য সরকারের ক্যাচ বানিয়ে অজিদের ষষ্ঠ উইকেটের পতন ঘটান সাকিব। একরাশ স্বস্তিই পান সৌম্য। তাইজুলের করা আগের ওভারেই যে সহজ ক্যাচ মিস করে ফেলেছিলেন। সাকিবের বলেও প্রথম চান্সে পারেননি। বল উপরে ওঠাতেই মেলে রক্ষা।
সোমবার (২৮ আগস্ট) দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই স্টিভেন স্মিথের (৮) উইকেট দিয়ে মূল্যবান ব্রেকথ্রু এনে দেন মিরাজ। ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে বলের লাইন মিস করে বোল্ড হন অজি অধিনায়ক। দলীয় ৩৩ রানে চার উইকেট হারিয়ে সাবধানী ব্যাটিংয়ে দলের হাল ধরেন রেনশ ও পিটার হ্যান্ডসকম্ব। হ্যান্ডসকম্বকে (৩৩) এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে স্বাগতিক শিবিরে স্বস্তি ফেরান তাইজুল। এ জুটি থেকে আসে ৬৯।