বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত রিটের শুনানি শেষে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতের রিট আবেদেনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার তানবীব-উল আলম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। নাইকো সংক্রান্ত ইন্টারন্যাশনাল আর্বিট্রেশন আদালতে হয়ে বাপেক্সের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার মঈন গনি।
তিনি সাংবাদিকদের জানান, ২০০৬ সালে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর এম শামসুল আলম একটি রিট আবেদন করেন। রিট আবেদনে বলা হয়, ২০০৩ ও ২০০৬ সালে নাইকোর সঙ্গে বাপেক্স ও পেট্রোবাংলার চুক্তি সঠিকভাবে হয়নি। দুর্নীতির মাধ্যমে হয়েছে। এছাড়া ২০০৫ সালে ছাতকে যে বিস্ফোরণ ঘটেছে এর ক্ষতিপূরণ হিসেবে বাংলাদেশে থাকা নাইকোর সব সম্পত্তি জব্দের জন্যও আবেদন করা হয়। এ রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে হাইকোর্ট এই রায় ঘোষণা করেছেন।