নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীনের (জেএমবি) গ্রেপ্তারকৃত প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল নুরসহ জেএমবির ৫ নেতার ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় সিরাজগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদেরকে হাজির করা হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদিয়া সুলতানা এ আদেশ দেন।
আদালত সুত্রে জানা গেছে, জেএমবির গ্রেপ্তারকৃত প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল নুর, এহসার সদস্য নুরুজ্জামান আরিফ, নুর ইসলাম সাগর, গায়েবে এহসার সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও ফারুক আহম্মেদকে গত ৩১ অক্টোবর শুক্রবার রাতে বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু পশ্চিম পাড়ের শহীদ এম মনসুর আলী স্টেশন থেকে আটক করে র্যাব-১২। র্যাব-১২ এর তদন্তকারী কর্মকর্তা এন্ডু কেনেট রোজারিও ২টি মামলায় তাদেরকে আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় সিরাজগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করেন। আসামিদের উপস্থিতিতে রিমান্ডের শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদিয়া সুলতানা দুটি মামলায় মোট ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, গ্রেপ্তারকৃত ওই পাঁচজনকে আটকের সময় ৪৯টি প্রাইমারী ডেটোনেটর, ৪৫টি বোতাম টাইম সার্কিট, ১০ কেজি পাওয়ার জেল, বিভিন্ন প্রকার ১৫৫টি সার্কিটসহ বিপুল পরিমান জিহাদী বই ও বোমা তৈরীর সরাঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। পরে র্যাব-১২ এর অপরাধ দমন বিশেষ শাখার উপসহকারী পরিচালক (ডিএডি) রেজাউল করিম বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জ জিআরপি থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। আটকের পর তাদেরকে সিরাজগঞ্জ জুডিশিয়াল আদালতে হাজির করে ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে গত ৬ নভেম্বর শুনানি শেষে আদালত তাদের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এই মামলার তদন্তের জন্য র্যাব-১২ এর পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় বরাবর আবেদন করা হয়। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার তদন্তভার র্যাবের হাতে ন্যস্ত করা হয়।
আদালত সুত্রে জানা গেছে, জেএমবির গ্রেপ্তারকৃত প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল নুর, এহসার সদস্য নুরুজ্জামান আরিফ, নুর ইসলাম সাগর, গায়েবে এহসার সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও ফারুক আহম্মেদকে গত ৩১ অক্টোবর শুক্রবার রাতে বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু পশ্চিম পাড়ের শহীদ এম মনসুর আলী স্টেশন থেকে আটক করে র্যাব-১২। র্যাব-১২ এর তদন্তকারী কর্মকর্তা এন্ডু কেনেট রোজারিও ২টি মামলায় তাদেরকে আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় সিরাজগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করেন। আসামিদের উপস্থিতিতে রিমান্ডের শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদিয়া সুলতানা দুটি মামলায় মোট ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, গ্রেপ্তারকৃত ওই পাঁচজনকে আটকের সময় ৪৯টি প্রাইমারী ডেটোনেটর, ৪৫টি বোতাম টাইম সার্কিট, ১০ কেজি পাওয়ার জেল, বিভিন্ন প্রকার ১৫৫টি সার্কিটসহ বিপুল পরিমান জিহাদী বই ও বোমা তৈরীর সরাঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। পরে র্যাব-১২ এর অপরাধ দমন বিশেষ শাখার উপসহকারী পরিচালক (ডিএডি) রেজাউল করিম বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জ জিআরপি থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। আটকের পর তাদেরকে সিরাজগঞ্জ জুডিশিয়াল আদালতে হাজির করে ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে গত ৬ নভেম্বর শুনানি শেষে আদালত তাদের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এই মামলার তদন্তের জন্য র্যাব-১২ এর পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় বরাবর আবেদন করা হয়। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার তদন্তভার র্যাবের হাতে ন্যস্ত করা হয়।