.
সিলেট প্রতিনিধি : সিলেট জেলা ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ৪নং উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন না হওয়ায় বর্তমানে ঐ ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনের দায়িত্বে রয়েছে।
কিন্তু বর্তমানে যারা ইউপি সদস্যের পরিবর্তে প্রশাসন থেকে ওয়ার্ডের দায়িত্বে রয়েছেন, তাদের কাছে সাধারন মানুষ জিম্মি হয়ে পড়েছেন। হচ্ছেন নানা হয়রানীর শিকার।
হয়রানি শুরু সাধারন সাক্ষর থেকে, সাক্ষরের আবার আলাদা আলাদা মুল্য রয়েছে। সাক্ষরের বিনিময়ে সাধারন ওয়ার্ড বাসীর কাছ থেকে আদায় করতেছেন ৩০০/২৫০/২০০/১৫০/১০০ টাকা হারে। টাকা না দিলে সাক্ষর দেওয়া হয় না। সাক্ষরের বিনিময়ে এই টাকা লেনদেন’র কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে হতে হয় আরও হয়রানির শিকার।
তাছাড়া যেকোন জরুরী কাজের জন্য ইউপির দায়িত্ব প্রাপ্তদের সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে সঠিক তথ্য না দিয়ে আরও অনেক টালবাহানা ও ফিঃ বাড়ানোর চেষ্টা শুরু করে দেয়।
এছাড়াও সাব-রেজিষ্ট্রারী অফিসের পার্শ্ব দিয়ে ৪নং উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়ন পরিষদের অফিস এখান থেকে সচিবের কাছ থেকে কাগজ ইস্যু করে আবার ঐ কাগজ নিয়ে যেতে হয় অনেক জায়গা ঘুড়িয়ে পেচিয়ে উপজেলা সমবায় অফিসে চেয়ারম্যানের দায়িত্বে যে আছেন তার কাছে সাক্ষর নেওয়ার জন্য তারপর আবার আসতে হয় সাব-রেজিষ্ট্রারী অফিসের পার্শ্বে। এই ভাবে ইউপি বাসীদের হতে হচ্ছে বিভিন্ন রকম ভোগান্তির শিকার।
স্থানীয় সাংবাদিক সৈয়দ সুমনের কাছ থেকে ইউপি বাসীর এ ভোগান্তির তথ্য জানা যায়। এ বিষয়ে এলাকার সমাজসেবী, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও মুরব্বিদের সাথে কথা বললে তারা এই সব ভোগান্তির নিন্দা জানান এবং প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে দৃষ্টি রাখার জন্য আহবান জানান ।
.
বার্তা প্রেরক
হাফিজুল ইসলাম লস্কর