প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, “ভোটে সেনাবাহিনী মোতায়েন হবে কি না- সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি। কেউ চাইল, বা না চাইল- তার ওপর নির্ভর করে কিছু হবে না।
পরিবেশ পরিস্থিতিতে যদি প্রয়োজন মনে করি, সবই আসবে। দরকার মনে না করলে সেনাবাহিনী আসবে না। এটা সম্পূর্ণভাবে ইসির ওপর ছেড়ে দিতে হবে। ”
বৃহস্পতিবার গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের সংলাপে এ কথা জানান সিইসি নূরুল হুদা।
ভোট নিয়ে চাপের মুখে পড়লে কী করবেন- এমন প্রশ্নে সিইসি বলেন, “এর সুযোগ নেই। কারও কাছে যদি আমরা আত্মসমর্পণ করি, তাহলে এটা আমাদের দুর্বলতা। এটা আমরা করব না। কারণ আমাদের কারও কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ইসি সম্পূর্ণ স্বাধীন সত্তা। ”
সাবেক সরকারি কর্মকর্তা নূরুল হুদা বলেন, চাপের মুখেও ‘কম্প্রোমাইজ’ না করার অঙ্গীকার যদি থাকে, তাতেই কাজ হবে।
সকাল ১০টার পর ইসির সম্মেলন কক্ষে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে বসে ইসি। সিইসি নূরুল হুদার সভাপতিত্বে চার নির্বাচন কমিশনারের উপস্থিতিতে বিভিন্ন অনলাইন সংবাদমাধ্যম, টেলিভিশন ও রেডিওর ২৬ জন প্রতিনিধি বেলা ১টা পর্যন্ত তাদের মতামত তুলে ধরেন এবং প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন।