উজানের ঢলে মঙ্গলবারেও জয়পুরহাটে নতুন করে গ্রাম প্লবিত হয়েছে। এদিকে জযপুরহাট–বগুড়া আঞ্চলিক মহাসড়কে বটতলী থেকে পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় এক কিলোমিটার রাস্তায় হাটু পানি উঠায় যানচলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
সোমবার জয়পুরহাটের তুলশীগংগা নদীর উপর কালিতলা বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ২০ মিটার ভেঙে যাওয়ায় জয়পুরহাটের সদর, পাঁচবিবি, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর ও সদর উপজেলার কমপক্ষে ৫১টি গ্রামে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। পানিতে তলিয়ে গেছে প্রায় ৪ হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন ধান ও শাক-সবজি।
ভেসে গেছে ৫ শতাধিক পুকুরের প্রায় ৫ কোটি টাকার মাছ। কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক সুধেন্দ্রনাথ রায় জানিয়েছেন- জেলার প্রায় ৪ হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন ধান ও শাক-সবজির ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে।