ধামরাই সুয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মটর চালক শ্রমিক লীগ ইউনিয়নের মধ্যে ইজিবাইক থেকে ১০০ টাকা চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় সাংসদ সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। মামলায় দেড় শতাধিক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।
আর এই মামলা চাঁদাদাবির মামলায় রিফাত আহম্মেদকে নামের ৮ বছরে এক শিশুকে আসামি করায় ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রিজাউল হককে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ করেছেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফসানা আবেদীন। তাকে পাঁচদিনের মধ্যে জবাব দিতে বলেছে আদালত।
বিচারক আদেশে বলেন, আসামির বয়স যাচাই-বাছাই ছাড়া কেন মামলা নেওয়া হয়েছে ওসিকে জবাব দিতে হবে। রিফাত সুয়াপুর ইউনিয়নের পান্নুর মিয়ার ছেলে ও সুয়াপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র বলে দাবি করেছেন তার পরিবার।
এ বিষয়ে ওসি রিজাউল হক দিপু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন ‘যাচাই-বাছাই করার সময় ছিল না, নামের সিফাতে জায়গা রিফতের নাম হয়েছে সেখানে বয়স ১৮ দেওয়া ছিলো। তবে তদন্ত সাপেক্ষে যদি প্রমাণ পাওয়া যায় মামলার কোন আসামির বয়স ১৮ বছরের নিচে তাহলে তাকে চার্জশিট থেকে শিশুকে বাদ দেওয়া হবে’।