২০১০ সালে প্রলয়ঙ্কারী ভূমিকম্পের পর হাইতির ৫৮ হাজার নাগরিককে সাময়িক আশ্রয় দিয়েছিল আমেরিকা। দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সে ব্যবস্থার অবসান চেয়েছেন।
এজন্য প্রায় প্রতিদিনই হাইতির আশ্রয় নেয়া নাগরিকরা কানাডা সীমান্তে ভিড় করেছেন। কানাডার প্রেসিডেন্ট জাস্টিন ট্রুডো আগেই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি সব শরণার্থীকে গ্রহণ করবেন।
তাই হাইতির নাগরিকদেরও নিরাশ হয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে না। গত জুলাই মাসেই প্রতিদিন গড়ে ৫০ জন করে আমেরিকা পালিয়ে হাজির হতেন কানাডা সীমান্তে। সম্প্রতি হোয়াটস অ্যাপে একটি বার্তা ছড়িয়ে দেয়া হয়। তাতে বলা হয় হাইতির সব নাগরিককেই আশ্রয় দেবে কানাডা। এ মেসেজ ভাইরাল হওয়ার পর বর্তমানে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ এর কাছাকাছি।
কানাডার মন্ট্রিলে অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শরণার্থী শিবির তৈরি করা হয়েছে। শরণার্থীদের আশ্রয়ের সমর্থনে গত সপ্তাহে কানাডার সেই স্টেডিয়ামে শোভাযাত্রা করা হয়েছে। বিরোধীরা তাদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি। সূত্র : ইন্ডিপেনডেন্ট।