অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে আসন্ন টেস্ট সিরিজে ভারতীয় দল বিরাট কোহলির নেতৃত্বে খেলতে পারে। ধোনিকে টেস্ট দল থেকে সরানোর পদক্ষেপ হিসাবেই এমন সিদ্ধান্তের কথা ভাবছেন বোর্ড কর্মকর্তা ও নির্বাচকরা।
আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে অ্যাডেলেডে শুরু হওয়া প্রথম টেস্টের ফলাফলের উপর অবশ্য অনেক কিছু নির্ভর করবে। যদি ম্যাচ ড্র হয়, সে ক্ষেত্রে হয়তো ‘চোট এখনও সারেনি’ এমনটা জানিয়ে ধোনির বিশ্রাম বাড়ানো হতে পারে। কিন্তু ভারত যদি সরাসরি জিতে যায়, তবে বিশ্রাম থেকে টেস্ট দলে ফেরা খুবই কঠিন হয়ে যাবে ধোনির। অনেকেই এখন অ্যাডেলেড-এ একটা জয়ের অপেক্ষায় রয়েছেন। যদিও ধোনির চোট নিয়ে বোর্ড কর্তাদের নানা মুণির নানা মত। কেউ বলছেন কনুইয়ে চোট। কেউ বলছেন বুড়ো আঙুলে। আবার কারও মত, কব্জিতে চোট রয়েছে মাহির। আইএসএলের মঞ্চ অবশ্য সেই সব তত্ত্বকে সমর্থন করছে না। ম্যাচ শেষে ধোনির গোল কিপিং দেখার পর তো সে কথাই বারবার ফুটে উঠছে। হঠাত্ এমন পরিবর্তনের কারণ কী?
এর প্রধান কারণ, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে বিরাটের অধিনায়কত্ব নিয়ে সকলেই সন্তোষ প্রকাশ করেন। বিরাটকে যখন অধিনায়কত্ব দেওয়ার প্রস্তাব ওঠে তখন ধোনিকে একজন কিপার-ব্যাটসম্যান হিসাবে খেলানোর ভাবনা-চিন্তা করছিলেন নির্বাচক এবং অনেক বোর্ড কর্তারা। কিন্তু ধোনি এতে রাজি হননি। এতে অনেকেই চটে যান। ধোনির নাম দলে থাকলেও এটা সিদ্ধান্ত হয়, প্রথম টেস্টে কোহলি অধিনায়কত্ব করবেন। কিন্তু ধোনি বা বিরাট কারও নামের পাশে ‘স্ট্যান্ড-ইন-ক্যাপ্টেন’ কথাটা লেখা ছিল না। এতেই সন্দেহ আরও জোরদার হয়। প্রথম টেস্টের ফলের দিকে এখন অনেকেই অধীর আগ্রহে তাকিয়ে। ফলের উপরই হয়তো নির্ভর করবে ভারতীয় দলে ‘বিরাট-যুগ’ শুরু হবে কী না।
আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে অ্যাডেলেডে শুরু হওয়া প্রথম টেস্টের ফলাফলের উপর অবশ্য অনেক কিছু নির্ভর করবে। যদি ম্যাচ ড্র হয়, সে ক্ষেত্রে হয়তো ‘চোট এখনও সারেনি’ এমনটা জানিয়ে ধোনির বিশ্রাম বাড়ানো হতে পারে। কিন্তু ভারত যদি সরাসরি জিতে যায়, তবে বিশ্রাম থেকে টেস্ট দলে ফেরা খুবই কঠিন হয়ে যাবে ধোনির। অনেকেই এখন অ্যাডেলেড-এ একটা জয়ের অপেক্ষায় রয়েছেন। যদিও ধোনির চোট নিয়ে বোর্ড কর্তাদের নানা মুণির নানা মত। কেউ বলছেন কনুইয়ে চোট। কেউ বলছেন বুড়ো আঙুলে। আবার কারও মত, কব্জিতে চোট রয়েছে মাহির। আইএসএলের মঞ্চ অবশ্য সেই সব তত্ত্বকে সমর্থন করছে না। ম্যাচ শেষে ধোনির গোল কিপিং দেখার পর তো সে কথাই বারবার ফুটে উঠছে। হঠাত্ এমন পরিবর্তনের কারণ কী?
এর প্রধান কারণ, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে বিরাটের অধিনায়কত্ব নিয়ে সকলেই সন্তোষ প্রকাশ করেন। বিরাটকে যখন অধিনায়কত্ব দেওয়ার প্রস্তাব ওঠে তখন ধোনিকে একজন কিপার-ব্যাটসম্যান হিসাবে খেলানোর ভাবনা-চিন্তা করছিলেন নির্বাচক এবং অনেক বোর্ড কর্তারা। কিন্তু ধোনি এতে রাজি হননি। এতে অনেকেই চটে যান। ধোনির নাম দলে থাকলেও এটা সিদ্ধান্ত হয়, প্রথম টেস্টে কোহলি অধিনায়কত্ব করবেন। কিন্তু ধোনি বা বিরাট কারও নামের পাশে ‘স্ট্যান্ড-ইন-ক্যাপ্টেন’ কথাটা লেখা ছিল না। এতেই সন্দেহ আরও জোরদার হয়। প্রথম টেস্টের ফলের দিকে এখন অনেকেই অধীর আগ্রহে তাকিয়ে। ফলের উপরই হয়তো নির্ভর করবে ভারতীয় দলে ‘বিরাট-যুগ’ শুরু হবে কী না।