আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, মন্ত্রিসভা ও আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত লতিফ সিদ্দিকী অবাঞ্চিত নাগরিক নন তাই তিনি দেশে আসতেই পারেন।
তিনি বলেন, ”লতিফ সিদ্দিকী অবাঞ্চিত নাগরিক ঘোষণা করা হয়নি। সে যদি অভিযোগ মাথায় নিয়ে পাসপোর্ট, ভিসা নিয়ে দেশে আসতেই পারেন। আইনের শাসন পাবার অধিকার সবারই আছে।”
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এই কথা বলেন। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে নৌকা সমর্থক গোষ্ঠী নামের একটি সংগঠন এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
সংগঠনের উপদেষ্টা জাকির হোসেনর সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, সাম্যবাদী দলের নেতা হারুন চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, সরকারের বিচার সরকার করেছে। দলের বিচার দল করেছে। এখন আদালত কী করে সেটা দেখতে হবে। নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী সরকার এ ব্যাপারে কিছু করবে না। এ ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ডিকটেশন (নির্দেশ) দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞ প্রধানমন্ত্রী আছেন। তাঁর ধৈর্য ও ত্যাগ নিয়ে আমাদের কোনো প্রশ্ন নেই। লতিফ সিদ্দিকীর বিষয়ে তাই এখনই অধীর ও অধৈর্য হওয়ার কিছু নাই। আইন আইনের গতিতে চলবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না।
আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, কেউ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করবেন না। এটা করে লাভ হবে না। আইন থেকে কেউ রেহাই পাবে না।
তিনি বলেন, ”লতিফ সিদ্দিকী অবাঞ্চিত নাগরিক ঘোষণা করা হয়নি। সে যদি অভিযোগ মাথায় নিয়ে পাসপোর্ট, ভিসা নিয়ে দেশে আসতেই পারেন। আইনের শাসন পাবার অধিকার সবারই আছে।”
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এই কথা বলেন। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে নৌকা সমর্থক গোষ্ঠী নামের একটি সংগঠন এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
সংগঠনের উপদেষ্টা জাকির হোসেনর সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, সাম্যবাদী দলের নেতা হারুন চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, সরকারের বিচার সরকার করেছে। দলের বিচার দল করেছে। এখন আদালত কী করে সেটা দেখতে হবে। নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী সরকার এ ব্যাপারে কিছু করবে না। এ ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ডিকটেশন (নির্দেশ) দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞ প্রধানমন্ত্রী আছেন। তাঁর ধৈর্য ও ত্যাগ নিয়ে আমাদের কোনো প্রশ্ন নেই। লতিফ সিদ্দিকীর বিষয়ে তাই এখনই অধীর ও অধৈর্য হওয়ার কিছু নাই। আইন আইনের গতিতে চলবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না।
আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, কেউ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করবেন না। এটা করে লাভ হবে না। আইন থেকে কেউ রেহাই পাবে না।