প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রকাশনা ও ফাঁসের অভিযোগে বগুড়ায় দুটি কোচিং সেন্টারের চার শিক্ষককে আটক করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ (রবিবার) রাত ৮টার দিকে বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলা এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষককে এক বছর করে কারাদণ্ড এবং উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলা এলাকায় অবস্থিত মোহনা কোচিং সেন্টারের তিনি শিক্ষক যথাক্রমে গাবতলী উপজেলার গোরদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম সরওয়ার, একই উপজেলার আটঘরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শফিকুল ইসলাম এবং গাবতলী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মাহবুবুর রহমান। তাদের প্রত্যেকের এক বছর করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া পার্শ্ববর্তী সামিট কোচিং সেন্টার থেকে আটক বগুড়া ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শাহিন কাদিরের ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও বগুড়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুর রহিম ওই চার শিক্ষকের দণ্ডাদেশ প্রদান করেন। তিনি জানান, পরীক্ষার আগের দিন রাতে ওই শিক্ষকরা কোচিং সেন্টার খোলা রেখে প্রশ্নপত্র সরবরাহের পাশাপাশি পাবলিক পরীক্ষা সংক্রাসত্ম অপরাধ সংঘটিত করেন। একারণে তাদের আটক করে ওই সাজা প্রদান করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলা এলাকায় অবস্থিত মোহনা কোচিং সেন্টারের তিনি শিক্ষক যথাক্রমে গাবতলী উপজেলার গোরদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম সরওয়ার, একই উপজেলার আটঘরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শফিকুল ইসলাম এবং গাবতলী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মাহবুবুর রহমান। তাদের প্রত্যেকের এক বছর করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া পার্শ্ববর্তী সামিট কোচিং সেন্টার থেকে আটক বগুড়া ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শাহিন কাদিরের ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও বগুড়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুর রহিম ওই চার শিক্ষকের দণ্ডাদেশ প্রদান করেন। তিনি জানান, পরীক্ষার আগের দিন রাতে ওই শিক্ষকরা কোচিং সেন্টার খোলা রেখে প্রশ্নপত্র সরবরাহের পাশাপাশি পাবলিক পরীক্ষা সংক্রাসত্ম অপরাধ সংঘটিত করেন। একারণে তাদের আটক করে ওই সাজা প্রদান করা হয়।
বগুড়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুস সালাম জানান, দণ্ডপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সাময়িক বরখানত্ম করে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হবে।