ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করলেই হবে না। তাদেরকে যারা লালন-পালন করছেন সেই বিএনপিকেও এদেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
রবিবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কার্যলয়ে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। জামায়াত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করণের দাবিতে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগ’ এই সভার আয়োজন করে।
মায়া বলেন, জামায়াত-শিবির এদেশের জন্য বিষফোঁড়া। যারা জামায়াত শিবির করে তারা এদেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করে না। তাই যারা এদের পৃষ্ঠপোষকতা ও লালন-পালন করেছে তাদেরকেও এদেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
তিনি বলেন, তাই জনগনের দাবি আগামী বিজয়ের মাসেই জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
মার্চের ভেতরে সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করা হবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় মায়া বলেন, জনগণ জানতে চায়। আপনি কি এমন গণহত্যার ষড়যন্ত্র করেছেন যে কারণে একটি নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখ্যাত করবেন।
বিএনপি সংবিধান মানে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা সংবিধান মানলে গত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতো। সংবিধান মতে ২০১৯ সালে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করলে এখন তো তাদের আমও গেছে ছালাও গেছে। আগামীতে গাছটিও হারাবে।
মৎসজীবী লীগের সভাপতি সাঈদুর রহমান সাঈদের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন মৎস প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, নগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, দফতর সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিলন, প্রচার সম্পাদক আব্দুল হক সবুজ প্রমুখ।
রবিবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কার্যলয়ে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। জামায়াত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করণের দাবিতে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগ’ এই সভার আয়োজন করে।
মায়া বলেন, জামায়াত-শিবির এদেশের জন্য বিষফোঁড়া। যারা জামায়াত শিবির করে তারা এদেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করে না। তাই যারা এদের পৃষ্ঠপোষকতা ও লালন-পালন করেছে তাদেরকেও এদেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
তিনি বলেন, তাই জনগনের দাবি আগামী বিজয়ের মাসেই জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
মার্চের ভেতরে সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করা হবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় মায়া বলেন, জনগণ জানতে চায়। আপনি কি এমন গণহত্যার ষড়যন্ত্র করেছেন যে কারণে একটি নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখ্যাত করবেন।
বিএনপি সংবিধান মানে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা সংবিধান মানলে গত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতো। সংবিধান মতে ২০১৯ সালে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করলে এখন তো তাদের আমও গেছে ছালাও গেছে। আগামীতে গাছটিও হারাবে।
মৎসজীবী লীগের সভাপতি সাঈদুর রহমান সাঈদের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন মৎস প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, নগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, দফতর সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিলন, প্রচার সম্পাদক আব্দুল হক সবুজ প্রমুখ।